হাওরে বিভিন্ন প্রকল্পের বিষয়ে মন্ত্রণালয় সচেতন রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
তিনি বলেন, ‘কোনো অনিয়মের অভিযোগ আসলেই সঙ্গে সঙ্গে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। ভুয়া প্রকল্পের খবর পেলে সঙ্গে সঙ্গে বাতিলও করা হচ্ছে। তবে কিছু প্রকল্প আছে, যা স্থানীয় বিবেচনায় অপ্রয়োজনীয় হলেও স্থানীয় প্রশাসনের বিবেচনায় প্রয়োজনীয়।’
গতকাল সোমবার হাওরের বিভিন্ন প্রকল্পে দুর্নীতির বিষয়ে রূপালী বাংলাদেশের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, হাওর সুরক্ষায় একটি পূর্ণাঙ্গ মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করছে সরকার। প্রাথমিকভাবে ৫টি হাওরে এই প্রকল্প পরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে হাওর ভরাট, দখল-দোষণ. অপরিকল্পিত পর্যটন বন্ধ হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা আরও বলেন, হাওরের সীমানা নির্ধারণেও ভিন্নতা রয়েছে। কিছু পুকুর কিছু খাল কিছু নদী বাকি হচ্ছে ধানি জমি। সেগুলো হচ্ছে মানুষের নামে রেকর্ডকৃত। ফলে অনেক মানুষ এই হাওরের মালিকানায় সম্পৃক্ত থাকায় হাওর ব্যবস্থাপনায় কঠিন হয়ে পড়ে। তাই মাস্টারপ্লানের আওতায় হাওরের সীমানা নির্ধারণ করা হবে।
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন