শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৮, ২০২৫, ০২:২৯ এএম

প্রধান বিচারপতির বিদায়ি অভিভাষণ ১৪ ডিসেম্বর

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৮, ২০২৫, ০২:২৯ এএম

প্রধান বিচারপতির বিদায়ি  অভিভাষণ ১৪ ডিসেম্বর

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ আগামী ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাচ্ছেন। এর আগে দেশের বিচারকদের উদ্দেশে বিদায়ি অভিভাষণ দেবেন ১৪ ডিসেম্বর। গতকাল বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বয়স ৬৭ বছর হওয়ায় আগামী ২৭ ডিসেম্বর অবসরে যাবেন প্রধান বিচারপতি।

দেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে অবসরের আগে প্রধান বিচারপতির এটি সবশেষ অভিভাষণ বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। এতে বলা হয়, ১৪ ডিসেম্বর রোববার বেলা ৩টায় সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়ামে দেশের জেলা আদালতগুলোতে কর্মরত উচ্চপর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিবেশনের আয়োজন করা হয়েছে। ওই অধিবেশনে প্রধান বিচারপতি দেশের সব জেলা জজ, মহানগর দায়রা জজ, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের উদ্দেশে ‘বিদায়ি অভিভাষণ’ দেবেন।

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের পঞ্চবিংশতিতম প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ। ১০ অগাস্ট হাইকোর্ট বিভাগের জ্যেষ্ঠ এই বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পরদিন তিনি শপথ নেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগের সংস্কার ও বিচার বিভাগের সার্বিক উন্নয়নয়ে যে রোডম্যাপ ঘোষণা করেছিলেন, সেটির বাস্তবায়নে গত দেড় বছরে গৃহীত সংস্কার কার্যক্রম এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার বিষয়ে বিদায়ি অভিভাষণে আলোকপাত করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।

দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রধান বিচারপতি ওই বছরের ২১ সেপ্টেম্বর দেশের সব বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বিচার বিভাগের সংস্কারের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। ওই রোডম্যাপে তিনি বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা, উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে সুনির্দিষ্ট আইন প্রণয়ন, বিচার বিভাগে দুর্নীতি প্রতিরোধসহ বিভিন্ন সংস্কারের রূপরেখা তুলে ধরেন। তার ঘোষিত সেই রোডম্যাপ রূপরেখাকে ঘিরেই গত দেড় বছরে বিচার বিভাগে বিভিন্নমুখী সংস্কার সাধিত হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

দীর্ঘদিনের দাবির পর অবশেষে ২০ নভেম্বর মন্ত্রণালয় থেকে বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা সরকারের অনুমোদন পায়। আলাদা হলে এ সচিবালয় পরিচালিত হবে উচ্চ আদালতের অধীনে। ওই দিন উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এই প্রস্তাব নীতিগতভাবে চূড়ান্ত করা হয়।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!