বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২, ২০২৫, ০৪:০৪ এএম

মধুটিলা ইকোপার্ক সড়কের বেহাল পর্যটকদের ভোগান্তি

নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২, ২০২৫, ০৪:০৪ এএম

মধুটিলা ইকোপার্ক সড়কের বেহাল  পর্যটকদের ভোগান্তি

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পাহাড়ি সীমান্তবর্তী মধুটিলা ইকোপার্কে যাওয়ার প্রায় পাঁচ কিলোমিটার সড়ক বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় সড়কটিতে তৈরি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। এতে স্থানীয় হাজারো মানুষ ও পর্যটক চরম দুর্ভোগে পড়ছেন।

এলজিইডি ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে ৫ কোটি ৭৯ লাখ ৩৪ হাজার টাকা ব্যয়ে উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের নন্নীবাজার থেকে মধুটিলা ইকোপার্ক পর্যন্ত সড়কটি সংস্কার করা হয়। তবে ২০২৪ সালের ভয়াবহ বন্যায় পাশের কয়েকটি সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যান-চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে অতিরিক্ত ওজনের শত শত বালুবাহী ট্রাক এই পথে চলাচল শুরু করে। এতে সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন সৃষ্টি হয় এবং গর্ত তৈরি হয়। এর ফলে প্রায়ই বিভিন্ন যানবাহন দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। মধুটিলা ইকোপার্কে ঘুরতে আসা পর্যটকরা প্রতিনিয়ত দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।

সমসচূড়া গ্রামের বাসিন্দা রবিউল ম-ল বলেন, মধুটিলা ইকোপার্কে আসার এটিই একমাত্র সড়ক। প্রতি বছর শীত মৌসুমে হাজারো পর্যটক এই সড়ক দিয়েই যানবাহনে করে ইকোপার্কে আসেন। কিন্তু রাস্তা ভাঙাচোরা হওয়ায় চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে এবং পর্যটকও কমে গেছে। এতে স্থানীয় বাজার ও ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

নন্নীবাজার এলাকার বাসিন্দা খোরশেদ আলম বলেন, রাস্তা সংস্কারের সময় মানসম্মত কাজ হয়নি। তার ওপর ওভারলোড ট্রাক চলাচল করায় দ্রুত রাস্তা নষ্ট হয়ে গেছে। এখন সড়কের গর্তে পড়ে ছোট যানবাহনও প্রায়ই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

মধুটিলা ইকোপার্কসংলগ্ন দোকানদার আবদুল কাদের বলেন, রাস্তাঘাট ভালো না থাকায় পর্যটকের সংখ্যা অর্ধেকে নেমে এসেছে। মৌসুমে যে ব্যবসা হতো, সেটাও এখন হচ্ছে না।

এ বিষয়ে শেরপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমরা ইতোমধ্যে সড়কটি পরিদর্শন করেছি। সংস্কারের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পাওয়া মাত্রই কাজ শুরু হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!