শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৫, ০১:১৪ এএম

সংযোগ সড়ক ধসে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৫, ০১:১৪ এএম

সংযোগ সড়ক ধসে  যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন,  ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার চারাবাড়ি ধলেশ্বরী নদীর ওপর নির্মিত সেতুর সংযোগ সড়ক ধসে গেছে। এতে টাঙ্গাইল সদর-তোরাপগঞ্জ সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে পানির চাপে সেতুর পশ্চিম পাশের সংযোগ সড়ক ধসে যায়। এতে সদর উপজেলার কাতুলী, হুগড়া, কাকুয়া, মাহমুদ নগর ও নাগরপুরের ভাররা ইউনিয়নে যাতায়াত ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় লক্ষাধিক মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে।

জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ২০০৬ সালে ১৭০ দশমিক ৬৪২ মিটার দৈর্ঘ্যরে ধলেশ্বরী নদীর ওপর সেতুটি নির্মাণ করে। নির্মাণের পর থেকে পূর্ব ও পশ্চিমপাড়ের সংযোগ সড়ক অন্তত পাঁচবার দেবে যায়। গত বছরের ১০ জুলাই সেতুর পশ্চিম পাশের সংযোগ সড়ক ধসে যায়। বন্ধ হয়ে যায় সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। ভোগান্তির শিকার হন সদর উপজেলার চরাঞ্চলের কাতুলী, হুগড়া, কাকুয়া, মাহমুদনগর ও নাগরপুরের ভাড়রা শাহজানীসহ ৫ ইউনিয়নের মানুষ। পরে এলজিইডি থেকে বরাদ্দ দিয়ে মাটি ফেলে ভরাট করা হয় সংযোগ সড়ক। কিছুদিন পর আবার পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রবল চাপে ধসে পড়ে সংযোগ সড়ক। আবারও বরাদ্দ দেওয়া হয়। আবারও দেবে যায়। স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নেয় না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এমন অভিযোগ এলাকাবাসীর।

ব্যাংক কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, চরাঞ্চলের পাঁচটি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। এ ছাড়া মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন স্কুল-কলেজসহ অফিস আদালতে যাতায়াতেও ব্যাঘাত ঘটছে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায়।

স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল মিয়া জানান, বুধবার ভোরে যাত্রী নিয়ে এসে দেখতে পান সেতুর পশ্চিম পাশের সংযোগ সড়ক ধসে গেছে। পরে যাত্রী নামিয়ে দিয়ে তিনি ভাঙনের দৃশ্য দেখেন।

কাতুলী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সুমন দেওয়ান জানান, নদীর পানির চাপ বেড়ে পশ্চিম পাশের অ্যাপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ও কয়েকটি বাড়িতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে এ ব্রিজ ভেঙে চরাঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করবে।

এলজিইডির সদর উপজেলার কর্মকর্তা জাকির হোসেন জানান, তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে জরুরি ভিত্তিতে সংযোগ সড়কটি মেরামত করা হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!