বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৪, ২০২৫, ০৮:৫৭ এএম

গোপালগঞ্জে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ৪, ২০২৫, ০৮:৫৭ এএম

গোপালগঞ্জে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জে টুঙ্গিপাড়ায় পরিত্যক্ত খাদ্য গুদাম অপসারনের টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ সময় অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পায় দুদকের দলটি।

সোমবার (৩ মার্চ) দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশন গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মশিউর রহমানের নেতৃত্বে দুদকের একটি দল এ অভিযান পরিচালনা করে। এসময় দুর্নীতি দমন কমিশন গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায়, মো. সোহরাব হোসেন সোহেলসহ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

দুদকের গোপালগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. মশিউর রহমান জানান, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার একটি পুরাতন খাদ্য গুদাম অপসারনের জন্য বিজ্ঞপ্তি দেয় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়। এতে আমিনুর এন্টারপ্রাইজসহ ১৪টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দাখিল করে।

এরমধ্যে আমিনুর এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ১৯ হাজার টাকায় সর্বোচ্চ দরদাতা নির্বাচিত হয়। কিন্তু আমিনুর এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারীর স্বাক্ষর জাল করে টেন্ডার প্রত্যাহারের আবেদন জমা দেয়া হয়।

ফলে  জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয় তাকে কাজ না দিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরদাতা মো. আলভি ট্রেডার্সকে ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকায় কাজটি দেয়। এ ঘটনায় সর্বোচ্চ দরদাতা আমিনুর এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারীর দুদকের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করে। এই অভিযোগের ভিত্তিত্বে সত্যতা যাচাইয়ে অভিযান চালানো হয়।

তিনি আরো বলেন, অভিযানে টেন্ডারের কাগজপত্রে আমিনুর এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারীর স্বাক্ষরের সাথে টেন্ডার প্রত্যাহারের আবেদনের স্বাক্ষরে কোন মিল নেই। পরিত্যক্ত খাদ্য গুদাম অপসারনের টেন্ডার প্রক্রিয়া কমিটির আহবায়ক জেলা প্রশাসক। তিনি এখনো এ বিষয়ে কোন অনুমোদন দেননি।

অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের যোগসাজসে অন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এক কাজটি করে থাকতে পারে বলে তিনি ধারনা করেন। তদন্ত শেষে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের জানিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।

আরবি/জেডআর

Link copied!