মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১, ২০২৫, ০৬:৩৯ পিএম

চার দিন বন্ধের পর মধ্যপাড়া খনির পাথর উত্তোলন শুরু

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১, ২০২৫, ০৬:৩৯ পিএম

দিনাজপুরের মধ্যপাড়া খনি থেকে উত্তোলিত পাথরের স্তূপ। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

দিনাজপুরের মধ্যপাড়া খনি থেকে উত্তোলিত পাথরের স্তূপ। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কঠিন শিলাস্তর খনিতে বিস্ফোরকের সংকটের কারণে চার দিন বন্ধ থাকার পর আবারও পাথর উত্তোলন শুরু হয়েছে। 

সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুর থেকে ভূগর্ভস্থ পাথর উত্তোলন কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া স্টেট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি)।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের (এমজিএমসিএল) চলতি দায়িত্বে থাকা মহাব্যবস্থাপক (জিএম-ইউজিও এন্ড এম) এবং ইঞ্জিনিয়ারিং টু কন্ট্রাক্ট প্রকৌশলী মো. অবায়দুল্লাহ।

তিনি জানান, সোমবার সকালে প্রয়োজনীয় বিস্ফোরক খনিতে পৌঁছালে প্রথম শিফটে আংশিক এবং দুপুরের শিফট থেকে পূর্ণমাত্রায় পাথর উত্তোলন কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, আগের মতোই তিন শিফটে দৈনিক পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন করা সম্ভব হবে।

এর আগে বিস্ফোরক সংকটের কারণে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট সকাল থেকে ভূগর্ভস্থ পাথর উত্তোলন সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এতে প্রতিদিন গড়ে সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকায় সরকারকে প্রায় দেড় কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।

উল্লেখ্য, এমজিএমসিএল ও বেলারুশের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া স্টেট কনসোর্টিয়ামের (জিটিসি) মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলনে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও বিস্ফোরক সরবরাহের দায়িত্ব এমজিএমসিএলের। সময়মতো বিস্ফোরক সরবরাহ করতে না পারায় উৎপাদন বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় জিটিসি।

বর্তমানে খনির অভ্যন্তরে পাথর ইয়ার্ডে প্রায় ১২ লাখ মেট্রিক টন পাথর বিক্রির অপেক্ষায় মজুদ রয়েছে। এর আগে বিস্ফোরক সংকটের কারণে ২০১৪ সালে ২২ দিন, ২০১৫ সালে দুই মাস, ২০১৮ সালের জুনে সাত দিন, ২০২২ সালের মার্চে ১৪ দিন এবং ২০২২ সালের মে মাসে দীর্ঘ সময় পাথর উত্তোলন বন্ধ ছিল।

Link copied!