রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫, ০৩:৪৪ পিএম

সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫, ০৩:৪৪ পিএম

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু আদালতে নেওয়া হয়। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু আদালতে নেওয়া হয়। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গায় বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলে মো. রেজাউল করিম লাবুকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-৩ এর বিচারক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান এ রায় দেন। মামলার অপর দুই আসামিকে তিন মাস করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার কৈমাঝুরিয়া গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন, রেজাউল করিম লাবুর সৎমা ও মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী মোছা. রেনুকা বেগম এবং লাবুর স্ত্রী মোছা. ইসমত আরা বেগম।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (এপিপি) আব্দুল লতিফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ৩ মার্চ ভোর রাতে নিজের শোয়ার ঘর থেকে নিখোঁজ হন ইদ্রিস আলী। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করে তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। একদিন পর ৪ মার্চ দুপুরে অলিদহ গ্রামের হাফিজুর রহমানের পুকুরে গলায় ও পায়ে রশি পেঁচানো অবস্থায় ইদ্রিস আলীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এ ঘটনায় রেজাউল করিম লাবু বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করে। মামলার তদন্ত শেষে তদন্ত কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বাদী রেজাউল করিম লাবু, তার সৎমা রেনুকা বেগম ও স্ত্রী ইসমত আরা বেগমকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে বিচারক আজ এ রায় ঘোষণা করেন।

সলঙ্গা থানার ওসি ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির বলেন, ইদ্রিস হত্যা মামলাটি তদন্তকালে বাদী রেজাউল করিম লাবু, তার সৎমা রেনুকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা ঘটনার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

Link copied!