বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ভাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫, ০৪:৫৪ পিএম

স্টেশন মাস্টারের সহায়তায় তামিম ফিরে পেল পরিবার 

ভাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫, ০৪:৫৪ পিএম

 ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারের কক্ষে মো. তামিম মোল্লাকে তার পিতার কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।             ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

 ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারের কক্ষে মো. তামিম মোল্লাকে তার পিতার কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ফরিদপুরের ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. রনি ব্যাপারীর সহায়তায় মো. তামিম হোসেন (১৩) নামে এক মাদ্রাসার শিক্ষার্থী তার পরিবারের কাছে ফিরে গিয়েছে। 

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায়  ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টারের কক্ষে মো. তামিম মোল্লাকে তার পিতার কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তামিম ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার রুপাপাত ইউনিয়নের কলিমাঝি গ্রামের মো. কাইয়ুম মোল্লার ছেলে। সে ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাটাগড় দেওয়ান শাগির শাহ দাখিল মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্র।

এ বিষয়ে তামিমের পিতা বলেন, ‘সে পড়াশোনা এবং নামাজ ঠিকমতো না পড়ায় গতকাল একটু রাগারাগি করা হয়। পরে রাগ করে সে বাড়ি থেকে এখানে চলে এসেছে। স্টেশন মাস্টার এবং সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার এবং ধন্যবাদ জানাই। তাদের কারণে ছেলেকে ফিরে পেয়েছি।’

এ বিষয়ে ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. রনি ব্যাপারী দৈনিক রূপালী বাংলাদেশের প্রতিনিধ মো. সাখাওয়াত হোসেনকে বলেন, ‘গতকাল সে রাগ করে বাড়ি থেকে রেলযোগে ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনে এসে পৌঁছায়। রেল থেকে একে একে সব যাত্রী চলে গেলেও তামিম রেল থেকে নেমে ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনেই ঘুমিয়ে পড়ে, আমি ডিউটিরত অবস্থায় ছিলাম। আমি ছেলেটিকে দেখতে পেয়ে তার কাছে যাই, তাকে জিজ্ঞাসা করি তার ঠিকানা এবং কীভাবে সে ভাঙ্গায় আসল।’

পরে তামিম জানায়, ‘পড়াশোনার জন্য এবং ঠিকমতো নামাজ না আদায় করার জন্য তার পরিবার তার সাথে রাগারাগি করেছেন, সে জন্য সে ট্রেনে উঠে বাড়ি থেকে চলে এসেছে ভাঙ্গায়। পরে ওর কাছে থেকে ওর পরিবারের ফোন নম্বর নিয়ে পরিবারের সাথে কথা বলি। এরপরে আজ সকালে ওর বাবা, ওই এলাকার ইউপি সদস্য, প্রধান শিক্ষক হাবিবুল্লাহসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ অফিসে আসেন। সকলের উপস্থিতিতে তামিমকে তার পিতার কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মো. কাইয়ুম মোল্লা, ইউপি সদস্য, দারুল আরকাম ইবতেদায়ী মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক মো. হাবিবুল্লাহ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গগণসহ স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!