রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রাঙামাটি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২৫, ০৬:৫৫ পিএম

গুচ্ছগ্রামের বাঙালিদের পুনর্বাসন দাবিতে রাঙামাটি জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

রাঙামাটি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২৫, ০৬:৫৫ পিএম

রাঙামাটি জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি তুলে দেওয়া হয়। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

রাঙামাটি জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি তুলে দেওয়া হয়। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

‎গুচ্ছগ্রামের বাঙালিদের পুনর্বাসন করার দাবিতে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার বরাবরে একটি স্বারকলিপি দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম লিগ্যাল এইড জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঙালি ছাত্র পরিষদ। 

রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকাল ১১টায় অ্যাডভোকেট পারভেজ তালুকদারের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসকের হাতে স্মারকলিপি তুলে দেন।

‎এ সময় উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন সুজন, নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির, কেন্দ্রীয় যুব পরিষদের সভাপতি ও শিক্ষা নবীশ আইনজীবী মো. নুর হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঙালি ছাত্র পরিষদের সভাপতি তাজুল ইসলাম তাজ, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেনসহ আরও অনেকে। 

‎স্মারকলিপিতে বলা হয়, পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালি প্রতিনিধি ছাড়া এবং ২৬ হাজার বাঙালি অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু পরিবারকে পুনর্বাসন করার সিদ্ধান্ত ছাড়া বিগত সরকারের নিয়োগকৃত চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ‘ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্স’ সভা আয়োজনের প্রতিবাদ জানিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ (পিসিসিপি) কেন্দ্রীয় কমিটি। 



নেতৃবৃন্দ বলেন, টাস্কফোর্সের ১২তম সভা আগামী ২২ অক্টোবর (বুধবার) সকাল ১১টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেখানে সিনিয়র সচিব মর্যাদায় চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আওয়ামী লীগ সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত সুদত্ত চাকমা। অথচ টাস্কফোর্সে বিগত সরকার কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়ায় একমাত্র বাঙালি প্রতিনিধি অ্যাডভোকেট মহিউদ্দীন কবীর পদত্যাগ করলে বিগত সরকারের নিয়োগপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও অন্যান্য সদস্যরা পদত্যাগ করেননি। 

তারা বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য আছে, আসন্ন সভায় অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু বাঙালিদের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে, যা পার্বত্য অঞ্চলে নতুন করে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। আমরা এই নীলনকশা বন্ধের জোর দাবি জানাচ্ছি।’

‎দাবিসমূহ:

  • ২৬ হাজার বাঙালি অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু পরিবারকে পুনর্বাসন করতে হবে, তাদের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া যাবে না।
  • ‎বিগত সময়ের নিয়োগপ্রাপ্ত টাস্কফোর্স বাতিল করে নতুন করে গঠন করতে হবে। 
  • ‎বাঙালি প্রতিনিধি পুনঃনিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত টাস্কফোর্সের কোনো সিদ্ধান্ত কার্যকর করা যাবে না।
  • ‎পার্বত্য চট্টগ্রামে ৫২% বাঙালি জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।
  • ‎টাস্কফোর্স নতুন করে গঠন ছাড়া আগামী ২২ অক্টোবর বৈঠক বাতিল করতে হবে। ‎

নেতৃত্বের দাবি মানা না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানান নেতৃবৃন্দ।

Link copied!