বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিয়ানীবাজার (সিলেট) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৯, ২০২৫, ১২:১২ পিএম

টাকা ফেরতের চেষ্টায় ব্যবসায়ী খুন, প্রধান আসামি পলাতক

বিয়ানীবাজার (সিলেট) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৯, ২০২৫, ১২:১২ পিএম

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

বিয়ানীবাজার পৌরশহরের ব্যবসায়ী সহিব উদ্দিন সইবন (৫০) হত্যা মামলার প্রধান আসামি জাকির হোসেন পলাতক রয়েছেন। সূত্র জানায়, জামিন নিয়ে কারাগার থেকে বের হওয়ার অল্পদিনের মধ্যেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে গেছেন।

প্রধান আসামির পলাতক অবস্থায় থাকার কারণে নিহত সইবনের পরিবার মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর উদ্বিগ্ন। নিহতের বাড়ি মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার ইটাউরী গ্রামে। তিনি নিজে বিয়ানীবাজার পৌরসভার দাসগ্রাম এলাকায় বসবাস করতেন।

অপরদিকে, আসামি জাকির হোসেন বিয়ানীবাজার উপজেলার কুড়ারবাজার ইউনিয়নের বৈরাগীবাজার এলাকার বাসিন্দা।

২০১৮ সালের ২৭ এপ্রিল, সিলেট-বিয়ানীবাজার সড়কের চারখাই গাছতলা এলাকায় ব্যবসায়ী সহিব উদ্দিন সইবন স্বপরিবারে আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্নে বিভোর ছিলেন। তাকে আমেরিকায় পাঠানোর জন্য দেড় কোটি টাকা তুলে দিয়েছিলেন সিলেট শহরের গাড়ি ব্যবসায়ী জাকির হোসেন।

নির্ধারিত সময়ের পরও টাকা ফেরত না পাওয়ায়, সইবন জাকিরকে চাপ দেন। শেষ পর্যন্ত টাকা ফেরতের জন্য তাকে সিলেট শহরে ডেকে আনা হয়। কিন্তু টাকা ফেরানোর পরিবর্তে ঘাতকরা সইবনকে হত্যা করে তার মরদেহ রাস্তার পাশে ফেলে রাখে।

স্থানীয়রা মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দিলে চারখাই ফাঁড়ির পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

তদন্তে জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের মূল কারণ ছিল ব্যবসায়িক লেনদেন ও টাকা। পুলিশ সিলেট শাহপরান থানা এলাকা থেকে রক্তমাখা একটি গাড়ি জব্দ করেছে, যেটি দিয়ে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।

নিহতের ভাগ্নে নুরুজ্জামান বলেন, “আমরা নিয়মিতভাবে মামলার প্রক্রিয়া চালাচ্ছি। তবে প্রধান আসামি পলাতক থাকায় মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন।’

আদালত সূত্র জানায়, ঘাতকের বাসা থেকে পুলিশ বিদেশ পাচারের জন্য ব্যবহৃত জাল কাগজপত্রসহ শতাধিক নথি উদ্ধার করেছে। বর্তমানে মামলার বিচারিক কার্যক্রম চলছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!