শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুলাই ১০, ২০২৪, ০৩:১৭ এএম

ইসলামি ব্যাংক এজেন্ট শাখার গ্রাহকের টাকা আত্মসাত, ক্যাশিয়ার গ্রেপ্তার

আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুলাই ১০, ২০২৪, ০৩:১৭ এএম

আসামী ক্যাশিয়ার সুজন রহমান। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

আসামী ক্যাশিয়ার সুজন রহমান। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার চাঁপাপুর ইসলামি ব্যাংক এজেন্ট শাখা থেকে গ্রাহকের আমানতের হিসাব থেকে প্রতারনার মাধ্যমে এক কোটি ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে আত্মসাত করা সক্রান্ত মামলার প্রধান আসামী ক্যাশিয়ার সুজন রহমান (২৭) কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। গত সোমবার (৮ জুলাই) দিবাগত রাতে র‌্যাব-১২ ও র‌্যাব-৪ এর যৌথ অভিযান চালিয়ে ঢাকার ধামরাই উপজেলার তালতলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারকৃত সুজন রহমান আদমদীঘি উপজেলার চাঁপাপুর ইউপির গোবিন্দপুর গ্রামের এনামুল হকের ছেলে।

জানা যায়, আদমদীঘি উপজেলার চাঁপাপুর বাজারে আদমদীঘি উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের নুরুল ইসলাম তার স্বত্বাধিকারি হিসাবে একটি ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ব্যাংকিং এজেন্ট শাখা ৬জন কর্মচারি নিয়ে প্রায় ৫ বছর যাবত ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। উক্ত এজেন্ট ব্যাংক পরিচালনার জন্য ১নং আসামী সুজন রহমানকে ক্যাশিয়ার হিসাবে শুরু থেকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ব্যাংকে ৩ হাজার ৫০০জন গ্রাহক ব্যাংকের অনলাইন এক্যাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করে আসছিলেন। গত ২৩ মে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ক্যাশিয়ার সুজন রহমান কর্মস্থলে অনুপস্থিত ছিল। গত ২৬ মে রোববার ওই ব্যাংকে গ্রাহকরা তাদের ব্যাংক হিসাব থেকে টাকা তুলতে এসে দেখেন তাদের একাউন্টে কোন টাকা নেই। এ নিয়ে তোলপাড়ের সৃষ্ঠি হলে ব্যাংকের স্বত্বাধিকারি নুরুল ইসলাম তাদের ব্যাংকের অনলাইন একাউন্টে হিসাব নিকাশ চেক করে দেখতে পান ৪০জন গ্রাহকের একাউন্টে অভিনব কায়দায় ফিঙ্গার জালিয়াতি করে তাদের হিসাব নম্বরে টাকা জমা না করে প্রতারনার মাধ্যমে বিভিন্ন সময় অপরআসামীদের সহযোগিতায় ব্যাংকের হিসাব থেকে এক কোটি ৫০ লাখ টাকা উত্তোলন পূর্বক আত্মসাত করে উধাও হয় ওই ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমানসহ অপর আসামীরা। এরপর থেকে আসামীরা আত্মগোপন করেন।

এঘটনায় বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার ইসলামী ব্যাংক (পিএলসি) শাখার ব্যাবস্থাপক কাজী মিজানুর রহমান বাদী হয়ে গত ১১ জুন ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমানসহ ৫জনের বিরুদ্ধে আদমদীঘি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। আদমদীঘি থানার অফিসার ইনচার্জ রাজেশ কুমার চক্রবর্তী গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

Link copied!