শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৮, ২০২৫, ১০:১২ পিএম

ছাত্রদল নেতা সাদ্দামের মরদেহ নিয়ে থানা ঘেরাও এলাকাবাসীর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৮, ২০২৫, ১০:১২ পিএম

মরদেহ নিয়ে থানার সামনে অবস্থান। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

মরদেহ নিয়ে থানার সামনে অবস্থান। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিতে নিহত ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম হোসেনের (২৫) মরদেহ নিয়ে থানায় হাজির হয়েছেন এলাকাবাসী। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচারের দাবিতে শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার সামনে উপস্থিত হন।

পরে নিহত সাদ্দামের বাবা মস্তু মিয়া বাদী হয়ে দেলোয়ার হোসেন দিলিপসহ মোট ৭ জনকে প্রধান আসামি ও অজ্ঞাতনামা ৫/৭ জনকে সহযোগী আসামি করে সদর মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেন। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে সাদ্দাম হোসেনকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে ছুরি দিয়ে আঘাত ও বুকের বাম পাশে গুলি করে হত্যা করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় জেলা শহরের কান্দিপাড়া এলাকায় প্রকাশ্যে গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে লায়ন শাকিল গ্রুপ ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলিপ গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল। 

এর জেরে লায়ন শাকিল ও তার সহযোগীরা দিলিপ গ্রুপের সমর্থকদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি চালান। এ ঘটনায়  এতে টুটুল, শিহাব উদ্দিন ও সাজু মিয়া গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

মরদেহ নিয়ে থানা ঘেরাও। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

একই বিরোধের ধারাবাহিকতায় গভীর রাতে সাবেক ছাত্রদল নেতা সাদ্দাম হোসেনকে ডেকে নিয়ে প্রথমে গুলি করা হয়। পরে গলা কেটে হত্যা করা হয় বলে জানান নিহতের বাবা মোস্তফা কামাল ও এলাকাবাসী।

থানায় মরদেহ নিয়ে আসা কয়েকজন ব্যক্তি জানান, যারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তাদের সঠিক তদন্ত ও বিচার চাই। যেন কোনো রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে ন্যায়বিচারে বিঘ্ন না ঘটে, তাই এলাকাবাসী একত্রিত হয়ে থানায় উপস্থিত হয়েছেন।

সদর মডেল থানার ওসি আজহারুল ইসলাম বলেন, এ‘ ঘটনায় আমরা একটি মামলার এজাহার পেয়েছি। মামলার কার্যক্রম চলমান। এজাহারনামীয় আসামি গ্রেফতারের পাশাপাশি অজ্ঞাতনামা আসামিদের পরিচয় শনাক্ত করা হবে। এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি, তবে দ্রুতই অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হবে।’

Link copied!