শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৫, ২০২৫, ০৯:০৮ এএম

পটকা ফাটানোকে কেন্দ্র করে দুই দিনে তিন দফা সংঘর্ষ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৫, ২০২৫, ০৯:০৮ এএম

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ও পুলিশের অভিযানে চারজনকে আটক করা হয়েছে। ছবি- সংগৃহীত

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ও পুলিশের অভিযানে চারজনকে আটক করা হয়েছে। ছবি- সংগৃহীত

নারী উদ্যোক্তা মেলায় ঝগড়া ও পটকা ফাটানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে হবিগঞ্জ শহরের শায়েস্তানগর এলাকায় দুই দিনে তিন দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পেট্রল বোমা নিক্ষেপসহ এসব সহিংসতায় অন্তত ৬০ জন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ও পুলিশের অভিযানে চারজনকে আটক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে তৃতীয় দফা সংঘর্ষের সময় শায়েস্তানগরের এবি ব্যাংকের সামনে পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করা হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় চারজনকে আটক করা হয়।

জানা গেছে, গত কয়েকদিন ধরে শায়েস্তানগরের মহব্বত কমিউনিটি সেন্টারে নারী উদ্যোক্তা মেলা চলছিল। সন্ধ্যার পর তরুণদের ভিড়ে প্রায়ই সেখানে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছিল।

বুধবার রাতে শায়েস্তানগর ও মোহনপুর এলাকার দুই দল তরুণের মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়।

পরে শায়েস্তানগরের কয়েকজন তরুণ মোহনপুর এলাকায় গিয়ে পটকা ফাটালে প্রতিশোধ নিতে মোহনপুর এলাকার তরুণরা প্রধান সড়কে হামলা চালায়। রাত ১২টা পর্যন্ত চলা ওই সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হন। পরে সেনাবাহিনী ও হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা গিয়ে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার বিকেল সোয়া ৪টার দিকে আবারও শায়েস্তানগর ও মোহনপুর এলাকার লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি শান্ত করে।

স্থানীয়রা জানান, বিকেলের সংঘর্ষের সময় জেকে অ্যান্ড এইচকে হাইস্কুলের পরীক্ষা শেষে বের হওয়া শিক্ষার্থীরা মাঝপথে আটকা পড়ে। পরে শিক্ষকদের সহায়তায় তাদের নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়।

সংঘর্ষে আহতদের বেশির ভাগই বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। প্রথম দিনের সহিংসতার পর জেলা সদর হাসপাতালেও আহতদের স্বজনদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।

হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি একেএম শাহাবুদ্দিন শাহিন বলেন, তৃতীয় দফা সংঘর্ষের সময় চারজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!