সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


​​​​​​​বরগুনা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুলাই ১৩, ২০২৫, ১০:৪৮ পিএম

বরগুনায় ইউপি চেয়ারম্যানের ওপর হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ, যুবদল নেতাসহ আটক ২

​​​​​​​বরগুনা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুলাই ১৩, ২০২৫, ১০:৪৮ পিএম

ঘটনার পর ইউনিয়ন পরিষদে পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ঘটনার পর ইউনিয়ন পরিষদে পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

বরগুনার আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে যুবদল নেতা ও ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান ফিরোজ খান তাপসের বিরুদ্ধে। ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ দুজন আহত হয়েছেন। পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা তাপসসহ দুজনকে আটক করেছে।

রোববার (১৩ জুলাই) বেলা ১২টার দিকে আমতলী সদর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেয়ারম্যান মিঠু মৃধা দায়িত্ব পালনে কার্যালয়ে গেলে যুবদল নেতা ফিরোজ খান তাপস ৩০-৪০ জনের একটি দল নিয়ে হকিস্টিক, রামদা ও লাঠিসোটা হাতে হাজির হন। এরপর ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চেয়ারম্যানের কক্ষে ঢুকে হামলা চালানো হয়।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত লোকজন পরিস্থিতি দেখছেন।  ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ইউপি সদস্য সোহেল খান (৪০) ও চেয়ারম্যানের ভাই জসিম মৃধা (৫০) তাকে রক্ষার জন্য এগিয়ে গেলে তাদেরকে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। সোহেল খানকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং জসিম মৃধাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

ইউপি চেয়ারম্যান ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের উপজেলা আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলাম মিঠু মৃধা অভিযোগ করেন, ১৯ জুন একটি চায়ের দোকানে বসে ফিরোজ খান তাপস পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক দায়িত্ব বুঝে নিয়েছিলেন। সেই মেয়াদ শেষ হওয়ায় তিনি দায়িত্বে ফিরলে পরিকল্পিতভাবে তার ওপর হামলা চালানো হয়।

ইউনিয়ন পরিষদে উপস্থিত লোকজন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

পরে পুলিশ ও নৌবাহিনীর সদস্যরা ফিরোজ খান তাপস ও তার সহযোগী রাসেল আকনকে আটক করে একটি কক্ষে আটকে রাখে। এ সময় তাপসের স্ত্রী খাদিজা বেগম ২০-২৫ জন নিয়ে এসে পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন ও ইটপাটকেল ছোড়েন। তবে কেউ আহত হননি।

অভিযুক্ত ফিরোজ খান তাপস এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ মিথ্যা ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। আমাকে দলীয়ভাবে হেয় করতেই এসব সাজানো হচ্ছে।’

আমতলী থানার ওসি মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Shera Lather
Link copied!