বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫, ০৪:০১ পিএম

ক্যামেরা নামাও, এটা খেলার মাঠ নয়: সাবেক ডিসির আইনজীবী

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫, ০৪:০১ পিএম

সাংবাদিকদের দিকে তেড়ে আসেন কুড়িগ্রামের সাবেক জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীনের আইনজীবী ফখরুল ইসলাম। ছবি- সংগৃহীত

সাংবাদিকদের দিকে তেড়ে আসেন কুড়িগ্রামের সাবেক জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীনের আইনজীবী ফখরুল ইসলাম। ছবি- সংগৃহীত

কুড়িগ্রামের সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) সুলতানা পারভীনের আইনজীবী ফখরুল ইসলাম আদালতের বাইরে সাংবাদিকদের ছবি তুলতে বাধা দিয়ে চিৎকার করেছেন এবং একপর্যায়ে ক্যামেরা ভাঙচুরের চেষ্টা করেছেন।

এ সময় তিনি বলেন, ‘ক্যামেরা নামাও, এটা ফুটবল খেলার মাঠ নয়, এটা আদালত। কেউ ছবি তুলবে না, যারা—সাংবাদিকের নামে এখানে ছবি তুলবেন না, আদালতের নির্দেশ, ছবি তুলবেন না। আমাদের আইনজীবীদের আপনারা প্রতিপক্ষ করবেন না।’

ঘটনা ঘটেছে গত মঙ্গলবার বিকেলে, যখন সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম রিগানের করা সাংবাদিক নির্যাতন মামলায় সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনকে জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানো হচ্ছিল।

এ বিষয়ে কুড়িগ্রামের সকল সাংবাদিকদের মধ্যে তীব্র মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।

সময় টিভির ক্যামেরা পারসন জামিল মিয়া বলেন, ‘তথ্য ও ভিডিও চিএ সংগ্রহ করা আমাদের কাজ।’ সাংবাদিকদের আদর্শিক কাজে বারবার বাধা প্রদান করেন সাবেক জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীনের আইনজীবী ফখরুল ইসলাম। একপর্যায়ে তিনি সাংবাদিকদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ক্যামেরা ভাঙচুরের জন্য নিজে আক্রমণ চালান।

কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাহাফুজার রহমান বলেন, ‘তিনি একজন আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে এজলাসের ভেতরে ভূমিকা পালন করতে পারেন। কিন্তু এজলাসের বাইরে তিনি আইন লঙ্ঘন করে সাংবাদিকের পেশাগত দায়িত্বে পালনে বাধা প্রদান করেছেন। আমরা কুড়িগ্রামের সাংবাদিকরা এ রকম কাজের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’

এ বিষয়ে সিনিয়র আইনজীবী ফখরুল ইসলামের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আপনাদের তো শত শত ক্যামেরা। ফুটেজ দেখেন, কে ক্যামেরা ভাঙচুর করতে গিয়েছিল। আপনারা তো ছবি নিয়ে ফেসবুকে দিয়েছেন। ক্যামেরা ভাঙচুরের বিষয়টি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমরা ভেসে আসিনি, আমরা এই দিকে কাজ করি, আপনারা ওই দিকে কাজ করেন। এ ছাড়া কেন আপনি ফোন দিয়েছেন? কোন আইনে আপনি আমাকে ফোন দিয়েছেন? আপনারা সাংবাদিকরা কী দেশটা কিনে নিয়েছেন? না, গোটা দেশটা ডমিনেট করতে চান? না আমরা আপনার রাজ্যে প্রজা?’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!