মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৪, ২০২৫, ১০:৫৮ এএম

কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থী আপন দুই ভাই

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৪, ২০২৫, ১০:৫৮ এএম

কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থী আপন দুই ভাই আজিজুর রহমান ও মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক। ছবি- সংগৃহীত

কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থী আপন দুই ভাই আজিজুর রহমান ও মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক। ছবি- সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী উভয় দলের প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত হয়েছেন আপন দুই ভাই। তারা হলেন- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে আজিজুর রহমান ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক।

কুড়িগ্রাম-৪ আসন চিলমারী, রৌমারী ও চর রাজিবপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৪১২ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৮ হাজার ৭১১ জন, নারী ভোটার ১ লাখ ৬৯ হাজার ৬৯২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গ (হিজড়া) ভোটার ৯ জন।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি থেকে আজিজুর রহমান ‘ধানের শীষ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে লড়বেন। অন্যদিকে তার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের প্রার্থী হিসেবে ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন। দুই ভাইয়ের এই রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা এখন এলাকার চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যন্ত আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।

বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজিজুর রহমান বলেন, ‘আমি ২০১৮ সালে নির্বাচন করেছি, তখন আমার ভাই (জামায়াত প্রার্থী মোস্তাক) আমার কর্মী ছিল, এখন জামায়াতের প্রার্থী। তবে আমার বংশের সব চাচাতো ভাইয়েরা আমার পক্ষে, আমার দলীয় ভাইয়েরাও আমার পক্ষে। যেহেতু আমার চেয়ারম্যান নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা রয়েছে সুতরাং জামায়াতে ইসলামী আমার ভাইকে প্রার্থী বানিয়ে কোনো প্রকার ফায়দা নিতে পারবে না, আমিই জিতব।’

জামায়াতের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বলেন, ‘আমার ভাই বিএনপির প্রার্থী, তাতে ভোটে কোনো প্রভাব পড়বে না। আমার কয়েকজন চাচাতো ভাই নির্বাচনে নীরব থাকবে, কোনো দিকেই যাবে না। কোনো দিকে গেলে আমার দিকেই আসবে। আমি যেহেতু অনেক আগে থেকে জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত হয়েছি তাই মাঠ গুছিয়ে ফেলেছি। জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী।’

Link copied!