শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৮, ২০২৫, ১২:৪৯ পিএম

ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে প্রতিদিন স্কুলে যাচ্ছে শত শত শিক্ষার্থী

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৮, ২০২৫, ১২:৪৯ পিএম

ছবি:  রূপালী বাংলাদেশ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার ঘোষকাঠী বাজার সংলগ্ন মনফল গ্রামের সওদাগর পাড়ার খালের ওপর নির্মিত লোহার সেতুটি বর্তমানে মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে।

দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী সংস্কারের দাবি জানালেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনও কার্যকর উদ্যোগ নিচ্ছেন না। এখান থেকে প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে শত শত শিক্ষার্থী, কৃষক, অসুস্থ রোগী, সাধারণ পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দারা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, সেতুটি অত্যন্ত নাজুক অবস্থায় রয়েছে। কাঠের তক্তাগুলো রোদ-বৃষ্টিতে পঁচে ভেঙে পড়েছে। অনেক স্থানে কাঠের জায়গায় বাঁশ ও সুপারি গাছের কাণ্ড বাঁধা হয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে সেতুটি ভেঙে খালে পড়ে যেতে পারে।

এই সেতু ব্যবহার করে ঘোষকাঠী বাজার, ঘোষকাঠী মহাবিদ্যালয়, মনোরঞ্জন বিদ্যানিকেতন ও ঘোষকাঠী মনফল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শত শত শিক্ষার্থী প্রতিদিন স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করে।

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ফাহিম বলেন, প্রতিদিন এই পুল দিয়ে স্কুলে যেতে খুব ভয় লাগে। সেতুর কাঠ ভাঙা, অনেক জায়গায় ফাঁকা। হাঁটতে গেলে মনে হয় পড়ে যাব।

শিক্ষার্থী তনিমা আক্তার বলেন, এই বিধ্বস্ত সেতুটি পার হয়ে স্কুলে যেতে খুব কষ্ট হয়। অনেক সময় পিছলে পড়ে যাওয়ার ভয় থাকে। আমরা চাই দ্রুত নতুন সেতু তৈরি করা হোক যেন নিরাপদে স্কুলে যাওয়া যায়।

গ্রামের লোকজন অভিযোগ করেন, বহুবার সংস্কারের দাবি জানানো হলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ হয়নি। তারা জরুরি ভিত্তিতে সেতুটি সংস্কার বা নতুন সেতু নির্মাণের দাবি করছেন।

এ বিষয়ে নাজিরপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. রেজাউল কবির বলেন, সেতুটি বর্তমানে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। আমরা বিষয়টি জানি এবং শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের ভোগান্তি দূর করতে সেতুটি সংস্কারের উদ্যোগ নিচ্ছি। আশা করছি খুব শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!