বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ১৭, ২০২৫, ১০:৩২ এএম

আগামী বাজেটেও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ১৭, ২০২৫, ১০:৩২ এএম

আগামী বাজেটেও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু  মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

আগামী বাজেটেও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখা। সেই কারণে বিষয়টিতে মনোযোগ রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে সেন্টার পলিসি ডায়লগ (সিপিডি)। সংস্থাটি বলছে, বর্তমানে মূল্যস্ফীতি কিছু কমেছে। তবে এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সুদ বৃদ্ধির কারণে, নাকি শীতে কৃষি উৎপাদন বেড়ে যাওয়ার কারণে, এখনো তা বলার সময় আসেনি। এর জন্য আরও কয়েক মাস অপেক্ষা করতে হবে।

রোববার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন এসব কথা বলেন। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটকে সামনে রেখে ওই মিডিয়া ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। ব্রিফিংয়ে আরও বক্তব্য দেন সিপিডির সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, গবেষক মুনতাসীর কামাল, হেলেন মাশিয়াত প্রিয়তী প্রমুখ।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, সর্বশেষ জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশ ছিল। শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি ছিল। আবার খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির চেয়ে খাদ্যে বেশি ছিল। বর্তমানে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি আগের মাসগুলোর চেয়ে কিছুটা কমেছে। তবে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব কার্যকর হলে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে। 

তিনি বলেন, ভূ-রাজনৈতিক কারণেও বাংলাদেশ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশ পাল্টাপাল্টি যে শুল্ক বাড়িয়ে চলছে, এর প্রভাব বাংলাদেশে পড়তে পারে। ফলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে জুনের মধ্যে ৭ থেকে ৮ শতাংশে নামিয়ে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংক যে লক্ষ্য ঠিক করেছে, সেটি বাস্তবায়ন নাও হতে পারে।

এনবিআর সংস্কার নিয়ে ফাহমিদা তার প্রস্তাবনায় বলেন, সংস্থাটির চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে একটি উপদেষ্টা কমিটি গঠন করা হয়েছে, যেখানে দুটি পৃথক বিভাগের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকবে। রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব প্রশাসন বিভাগ। এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের জন্য আইএমএফের শর্তগুলোর মধ্যে একটি ছিল নীতি ও বাস্তবায়ন পৃথক করা। এমন উদ্যোগ নীতি-স্বাধীনতা এবং নীতি-সারিবদ্ধতা উভয়কেই উন্নত করবে এবং কর ব্যবস্থার দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা নিশ্চিত করবে।

সিপিডির প্রস্তাবে নতুন আয়কর আইন-২০২৩-এর কিছু বিধানের বিষয়ে পরিবর্তন করার কথা বলা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে। অহেতুক অডিট, টিডিএস রিপোর্ট এবং কোম্পানির সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনা। এ ছাড়া কর আহরণের নতুন উপায়, বিশেষ করে ডিজিটাল অর্থনীতিতে কর আরোপের গুরুত্ব এবং সম্পদ কর এবং উত্তরাধিকার কর প্রবর্তনের প্রস্তাব রাখা হয়েছে।

 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!