বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ২৭, ২০২৫, ০৫:২৬ পিএম

প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনেই তিন বিলিয়ন ছুঁইছুঁই

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: মার্চ ২৭, ২০২৫, ০৫:২৬ পিএম

প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনেই তিন বিলিয়ন ছুঁইছুঁই

প্রতীকী ছবি

দেশের প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) চলতি মার্চ মাসে নতুন রেকর্ড স্থাপন করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মার্চের প্রথম ২৬ দিনেই রেমিট্যান্স এসেছে ২৯৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার বা ২.৯৫ বিলিয়ন। সে হিসাবে প্রতিদিন প্রায় ১২ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৫ হাজার ৯২৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)।

এর আগে, মার্চের প্রথম ২৪ দিনে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ২৭৫ কোটি ডলার। এই প্রবৃদ্ধির ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ইতোপূর্বে এতো রেমিট্যান্স প্রবাহ আর কোনো মাসে দেখা যায়নি। সে হিসেবে চলতি মাসে প্রবাসী তিন বিলিয়নের রেকর্ড ছাড়াতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে।

দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরপরই বেড়ে যায় রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের গতি। চলতি মাস ছাড়াও এর আগে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ডিসেম্বরে প্রায় ২৬৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসে।

এদিকে, গত ২৫-২৬ মার্চ দেশে এসেছে ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঈদকে সামনে রেখে দেশে স্বজনদের কাছে বিপুল পরিমাণে অর্থ পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। এতে বাড়ছে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেমিট্যান্স ৩০০ কোটি ডলার ছাড়াতে পারে।

আরিফ হোসেন খান বলেন, মার্চ মাসের বাকি দিনগুলোতে একই হারে রেমিট্যান্স অব্যাহত থাকলে মাস শেষে এই আয় ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে, যা এক মাসে প্রবাসী আয়ের দিক থেকে নতুন রেকর্ড হবে।

গত বছরের একই সময়ে, অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চ মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে এসেছিল ১৫৫ কোটি ডলার, এবং পুরো মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২০০ কোটি ডলারের কম। ফলে এবারের রেমিট্যান্স প্রবাহ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রবাসী আয় বৃদ্ধির এই ধারা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।​

এর আগে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স (প্রায় ২৬৪ কোটি ডলার) আসে গত ডিসেম্বরে। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছিল গত ফেব্রুয়ারিতে (প্রায় ২৫৩ কোটি ডলার)।

আরবি/একে

Link copied!