মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫, ০৫:১৭ এএম

কুমিল্লার ১০ পয়েন্ট দিয়ে ইলিশ পাচার ত্রিপুরায়, বাজারে সংকট

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫, ০৫:১৭ এএম

ইলিশ কুমিল্লার সীমান্তের ১০টি পয়েন্ট দিয়ে পাচার হচ্ছে ত্রিপুরার বিভিন্ন জেলায়।        ছবি- সংগৃহীত

ইলিশ কুমিল্লার সীমান্তের ১০টি পয়েন্ট দিয়ে পাচার হচ্ছে ত্রিপুরার বিভিন্ন জেলায়। ছবি- সংগৃহীত

চাঁদপুরের মৌসুমি ইলিশ কুমিল্লার সীমান্তের ১০টি পয়েন্ট দিয়ে পাচার হচ্ছে ত্রিপুরার বিভিন্ন জেলায়। প্রতিদিন রাতে বিপুল পরিমাণ ইলিশ পাচার হওয়ায় একদিকে সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে স্থানীয় ভোক্তারা ন্যায্যমূল্যে ইলিশের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

স্থানীয় ও সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, সদর দক্ষিণ উপজেলার মথুরাপুর, যশপুর, মুড়াপাড়া, দলকিয়া, নিশ্চিন্তপুর, বড়জ্বালা, খাড়েরা, তেলকুপি, শশীদল, সংকুচাইল ও আশাবাড়ী সীমান্ত দিয়ে চোরাকারবারি সিন্ডিকেট ইলিশ পাচার করছে। অধিকাংশ সিন্ডিকেট মাদককারবারিরা নিয়ন্ত্রণ করছে। তারা ইলিশ পাচারের বিনিময়ে ওপার থেকে গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবাসহ নানা চোরাই পণ্য আনে।

সদর দক্ষিণ উপজেলার দলকিয়ার বাসিন্দা এনামুল হক বলেন, সীমান্তের ওপারে আমাদের কুমিল্লার চেয়ে কম দামে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। আমাদের বাজারে যদি এত ইলিশ থাকত, ৫০০ থেকে ১,০০০ টাকা কেজি দরে সহজে পাওয়া যেত।

বড়জ্বালা সীমান্ত এলাকার খলিলুর রহমানও বলেন, ভারতে পাচারের কারণে আমাদের বাজারে ইলিশ সংকট তৈরি হয়েছে। দর বাড়ছে, নিম্নআয়ের মানুষ পাচ্ছে না।

কুমিল্লা ডিবির ওসি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ জানিয়েছেন, সীমান্ত দিয়ে ইলিশ পাচারের কিছু তথ্য আমরা পেয়েছি। এজন্য সীমান্তমুখী সড়কগুলোতে টহল ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

কুমিল্লা-১০ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মীর আলী এজাজ বলেন, নির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আমার কাছে নেই। তথ্য পেলে আমরা অভিযান চালাব।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!