মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রাবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩, ২০২৪, ০৮:৩৮ পিএম

শিক্ষার্থীদের অভিযোগে রাবি অধ্যাপক মামুনকে অব্যাহতি

রাবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩, ২০২৪, ০৮:৩৮ পিএম

ছবি : রূপালী বাংলাদেশ

ছবি : রূপালী বাংলাদেশ

শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরীকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক সকল কার্যক্রম থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার শেখ সাদ আহমদের স্বাক্ষরিত এক আদেশের মাধ্যমে এই তথ্য জানানো হয়৷

অধ্যাপক ড. সৈয়দ আব্দুল্লাহ আল মামুন বরাবর এ আদেশে বলা হয়, আপনার বিভাগীয় শিক্ষার্থীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিল এবং এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সকল প্রকার একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে আপনাকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগের অধ্যাপক ইফতেখার আলম মাসুদকে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এতে সদস্য হিসেবে আছেন ইংরেজি এন্ড আদার ল্যাঙ্গুয়েজ ইনিস্টিউটের পরিচালক ড. মাসউদ আক্তার, আইন বিভাগের অধ্যাপক মোরশেদুল ইসলাম ও লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক শাফিউল ইসলাম। 

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সভাপতি সহযোগী অধ্যাপক শরিফুল ইসলাম বলেন, আমরা আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে অধ্যাপক মামুনের অব্যাহতি সম্পর্কিত একটা চিঠি পেয়েছি। প্রশাসন থেকে তার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত তিনি একাডেমিক কোনো কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। আজ তাদের সাথে আমি এবিষয়ে কথা বলেছি। আজ ক্লাসে ফিরা সম্ভব হয়নি। আশা করি, আগামী সপ্তাহ থেকে আমরা পাঠদানে ফিরে যেতে পারবো।

প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার তার বিরুদ্ধে বোরখাকে পতিতাবৃত্তির সাথে তুলনা, খোলামেলা পোশাকের দোহাই দিয়ে অশোভন মন্তব্য, বিভাগের উন্নয়ন তহবিলের অর্থ আত্মসাৎ, গণ বিপ্লবের বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য নগদ অর্থের প্রলোভন, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, ফল বিপর্যয় ও পাঠদানে ফাকি দেওয়াসহ নানা অভিযোগ তুলে তাকে অপসারণের দাবিতে বিভাগে শাটডাউন ঘোষণা করেন শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীতে তাদের দাবিগুলো উপাচার্য বরাবর পাঠানো হয়৷

আরবি/ এইচএম

Shera Lather
Link copied!