রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১২, ২০২৫, ০৯:৫৫ এএম

শিক্ষকের পুরুষাঙ্গ কেটে দেওয়া শিক্ষিকার পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১২, ২০২৫, ০৯:৫৫ এএম

ভাটারা থানা।  ছবি- সংগৃহীত

ভাটারা থানা। ছবি- সংগৃহীত

রাজধানীর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া এক শিক্ষিকা পুলিশ হেফাজতে মারা গেছেন। শুক্রবার (১১ জুলাই) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তারের পর ভাটারা থানা হেফাজতে থাকাকালীন ওই নারী কীটনাশক পান করেছিলেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই শিক্ষিকা ও ভুক্তভোগী শিক্ষক একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকর্মী। বৃহস্পতিবার রাতে তারা মিরপুর-১২ নম্বরে শিক্ষকের বাসায় একত্রে অবস্থান করছিলেন।

অভিযোগ অনুযায়ী, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই নারী ধারালো অস্ত্র দিয়ে শিক্ষকের গোপনাঙ্গে কেটে ফেলেন।

আহত শিক্ষককে পরদিন সকালে রক্তাক্ত অবস্থায় রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যান অভিযুক্ত নারী। পরে শিক্ষকের পরিবারের পক্ষ থেকে পল্লবী থানায় মামলা দায়ের করা হলে ভাটারা থানা পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে শিক্ষিকাকে আটক করে।

ভাটারা থানার ওসি জানান, থানা হেফাজতে থাকা অবস্থায় ওই নারী তার স্বজনদের মাধ্যমে ওষুধ আনার কথা বলে কীটনাশক সংগ্রহ করেন এবং তা পান করেন। অচেতন অবস্থায় তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়, যেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় তার মৃত্যু হয়।

অভিযুক্ত নারীর পরিবারের দাবি, আহত শিক্ষক ও ওই নারী কয়েক মাস আগে বিয়ে করেছিলেন। তবে শিক্ষক পরবর্তীতে আরেক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান, যা নিয়ে বিরোধ তৈরি হয়।

পল্লবী থানার তদন্ত কর্মকর্তা জানান, তারা স্বামী-স্ত্রী ছিলেন কি না, সেটি কাগজপত্র দেখে নিশ্চিত হওয়া যাবে।

আহত শিক্ষক বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার স্ত্রী বর্তমানে জার্মানি থেকে দেশে ফিরে এসেছেন এবং তার বাবাও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এদিকে থানা হেফাজতে ফিরোজার মৃত্যুর ঘটনায় ‘দায়িত্বে অবহেলার’ অভিযোগে ঢাকার ভাটারা থানার তিন পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করার তথ্য দিয়েছেন বাড্ডা জোনের সহকারী কমিশনার এইচ এম শফিকুর রহমান।

বরখাস্ত হওয়া পুলিশ সদস্য হলেন- এসআই জামাল হোসেন, কনস্টেবল শারমিন ও নাছিমা।

রূপালী বাংলাদেশ

Shera Lather
Link copied!