বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৭, ২০২৫, ০৬:০৮ পিএম

গাঁজা ও ভারতীয় মদসহ ২ জন গ্রেপ্তার

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৭, ২০২৫, ০৬:০৮ পিএম

মাদকসহ গ্রেপ্তার সৌরভ ঘোষ ও মো. শাহীন। ছবি- মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)

মাদকসহ গ্রেপ্তার সৌরভ ঘোষ ও মো. শাহীন। ছবি- মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)

রাজধানীর মহাখালীতে অভিযান পরিচালনা করে ১০০ কেজি) গাঁজা ও বিভিন্ন ব্রান্ডের ৫২ বোতল ভারতীয় চোরাই মদ উদ্ধার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। এ সময় মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকা মেট্রো কার্যালয়ের (উত্তর) উপ-পরিচালক শামীম আহম্মেদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং সহকারী পরিচালক মো. মেহেদী হাসান, ঢাকা মেট্রো কার্যালয় (উত্তর) ও পরিদর্শক বেলায়েত হোসেন, উত্তরা সার্কেলের নেতৃত্বে একটি চৌকশ টিম গঠন করে গত ২৭ মে সকালে মহাখালী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ১০০ কেজি গাঁজা ও বিভিন্ন ব্রান্ডের ৫২ বোতল ভারতীয় চোরাই মদ উদ্ধার ও ২ জন কারবারি গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন- হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপাজেলার হালিতলা গ্রামের কার্তিক ঘোষের ছেলে সৌরভ ঘোষ (২৩) ও সুনামগঞ্জের নারায়ণতলা গ্রামের রজব আলীর ছেলে মো. শাহিন (৩০)।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকা মহানগর উত্তর কার্যালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের কাছে তথ্য ছিল যে একটি চক্র আসন্ন ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে অবৈধ বিদেশি মদ ও অন্যান্য মাদক ঢাকা ও ঢাকার আশপাশে বিভিন্ন জেলায় সরবরাহের জন্য তৎপরতা চালাচ্ছে। একটি গোপন সূত্র ধরে আমরা সিন্ডিকেটটির সদস্যদের চিহ্নিত করতে সক্ষম হই এবং তাদের গতিবিধি ও কার্যক্রম মনিটরিং করতে থাকি।’

‘প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে আমরা নিশ্চিত হই যে, চক্রের বড় একটি চালান ঢাকার মহাখালী এলাকায় সরবরাহ করবে। সে মোতাবেক আমরা এনা পরিবহনের একটি গাড়িকে গাজীপুরের পূবাইল থেকে অনুসরণ করতে থাকি এবং বাসটি মহাখালী আসলে বাসটির গতিরোধ করে সন্দেহভাজন ২ জনকে চিহ্নিত করে জিজ্ঞাসাদ করি। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তারা মাদকের চালানের বিষয়ে সত্যতা স্বীকার করে এবং তাদের বর্ণনামতে আলামত উদ্ধার করা হয়।’

‘তাদের  প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা সুনামগঞ্জের সীমান্ত এলাকা থেকে বর্ণিত মাদকদ্রব্যগুলো সংগ্রহ করে সেখানে প্রাথমিক মজুদ করে এবং পরবর্তীকালে বিভিন্ন পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকা ও ঢাকার আশপাশে জেলায় তাদের ডিলারদের কাছে উচ্চমূল্যে সরবরাহ করে।’

আরও জানা যায়, তারা এর মধ্যে একাধিক চালান ঢাকায় এনেছে। এ বিষয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদে এ সিন্ডিকেট সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে, যা যাচাই-বাছাইপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

‘আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে ৪টি বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে এবং আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ মোতাবেক পরিদর্শক বেলায়েত হোসেন বাদী হয়ে বনানী থানায় মামলা দায়ের করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা মহানগর কার্যালয় (উত্তর) ভবিষ্যতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে। 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!