শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মেডিকেল প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২২, ২০২৫, ০১:১১ পিএম

ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণে যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে মা-বাবা

মেডিকেল প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২২, ২০২৫, ০১:১১ পিএম

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট। ছবি- সংগৃহীত

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট। ছবি- সংগৃহীত

রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় বিদ্যুতের ট্রান্সমিটার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় তার মা ও বাবা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের ভর্তি রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রাত ২টার দিকে গেন্ডারিয়ার হরিচরণ রোডের একটি বাসার দ্বিতীয় তলা পাশে এ ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধদের ভোর ৪টার দিকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের নিয়ে আসা হয়।

নিহত ব্যক্তি হলেন- মেজবাহ উদ্দিন (২৮)। আর আহতরা হলেন- নিহতের বাবা মোসলেম উদ্দিন (৬৫) ও মা সালমা বেগম (৫০)। তারা গেন্ডারিয়ার ৯ নং হরিচরণ রোডের দ্বিতীয় তলার একটি বাড়িতে থাকতেন।

শুক্রবার সকালের দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. সুলতান মাহমুদ শিকদার।

তিনি জানান, ‘আজ ভোরের দিকে গেন্ডারিয়া থেকে নারীসহ তিনজনকে শরীরে দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে মুসলিম উদ্দিনের শরীরে ৯০ শতাংশ দগ্ধ, তার স্ত্রী সালমা বেগম শরীরে ৫৫ শতাংশ দগ্ধ এবং তাদের ছেলে মেজবাহ উদ্দিন শরীরে ১০০ শতাংশ দগ্ধ। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসা শেষে তাদের (এইচডি ইউ) হাই ডিফেন্সিভ  ইউনিটে ভর্তি রেখেছি। দগ্ধের পরিমাণ বেশি হওয়ায় তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সবারই শ্বাসনালী পুড়ে গেছে।

ডা. সুলতান মাহমুদ শিকদার জানান, এই ঘটনায় দগ্ধ মেজবা কিছুক্ষণ আগে হাসপাতালে হাই ডিফেন্সিভ ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

দগ্ধদের হাসপাতালে নিয়ে আসা মেয়ে তাসনুভা তাবাসসুম জানান, তাদের বারান্দা ঘেঁষেই একটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সমিটার বসানো হয়েছে। রাতে যখন বৃষ্টি হচ্ছিল তখন ট্রান্সমিটারে স্পার্ক করে আগুনের স্ফুলিঙ্গ তৈরি হয়, যা ঘরের ভিতর এসে পড়ে। এতে মা-বাবা এবং ভাই দগ্ধ হন। খবর পেয়ে তাদেরকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!