মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৫, ০৭:২২ পিএম

মাঠ-পার্ক দখলদারের সঙ্গে চুক্তি, ডিএনসিসিকে আইনি নোটিশ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৫, ০৭:২২ পিএম

পোস্টার হাতে পরিবেশবাদীরা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

পোস্টার হাতে পরিবেশবাদীরা। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

আদালতের নির্দেশনা অমান্য করে রাজধানীর গুলশানের শহীদ তাজউদ্দিন স্মৃতি পার্কটি চুক্তির মাধ্যমে গুলশান ইয়ুথ ক্লাবকে হস্তান্তর, খেলাধুলার জন্য ভাড়া আদায়ের সুযোগ দেওয়া এবং নাগরিকদের ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করার মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে আদালতের আদেশ অবমাননা করায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, রাজউকের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিজাউল ইসলাম ও গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের পক্ষে ড. ওয়াহিদুজ্জামানকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন পরিবেশকর্মীরা।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) পরিবেশবাদীদের পক্ষে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার নিশাত মাহমুদ তাদেরকে এ আইনি নোটিশ পাঠান।

নোটিশ প্রেরণকারীরা হলেন: সংবিধান রিফর্ম কমিশনের সদস্য ফিরোজ আহমেদ, সিএলপিএর সেক্রেটারি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দ মাহবুবুল আলম, নগর পরিকল্পনাবীদ অধ্যাপক ড. আদিল মাহমুদ খান, পরিবেশকর্মী আমিরুল রাজিব ও তেঁতুল তলা মাঠ রক্ষা কমিটির সমন্বয়কারী সৈয়দা রত্না।

পরিবেশবাদীরা অভিযোগ করে বলেন, শহীদ তাজউদ্দিন স্মৃতি পার্ক (পূর্ববর্তী গুলশান সেন্ট্রাল পার্ক) অবৈধভাবে হস্তান্তরের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের ৩ রিটের নির্দেশনা লঙ্ঘন করেছে ডিএনসিসি। চুক্তি প্রণয়নের ক্ষেত্রে ডিএনসিসি ও গুলশান ইয়ুথ ক্লাব আদালতের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে চুক্তি সম্পাদন করেছে।

চুক্তিটি মাঠ, পার্ক, জলাধার আইন ২০০০ আইন এবং রাজউকের সঙ্গে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের চুক্তির শর্তের লঙ্ঘন, ডিএনসিসি সিটি কর্পোরেশন আইন ২০০৯-এর ধারা ৮০ (১) (গ) লঙ্ঘন করেছে।

পরিবেশবাদীদের অভিযোগ, সরকারি সম্পত্তি একটি বেসরকারি ক্লাবের লাভ এবং আয়ের জন্য তুলে দিতে দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। ডিএনসিসি কর্তৃক এ ধরনের অবৈধ চুক্তি শুধু আইনের লঙ্ঘন নয়, এ ধরনের চুক্তি দুর্নীতি দমন আইনের তপশিলভুক্ত একটি অপরাধ।

তাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ডিএনসিসির প্রশাসকসহ চেয়ারম্যান রাজউক, গণপূর্ত উপদেষ্টা, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা এবং পরিবেশ উপদেষ্টাকে আহ্বান জানালেও এ বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!