শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৫, ২০২৫, ০৯:০৭ পিএম

ডেমরায় পোশাক শ্রমিকের রহস্যজনক মৃত্যু

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৫, ২০২৫, ০৯:০৭ পিএম

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ছবি - সংগৃহীত

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ছবি - সংগৃহীত

রাজধানীর ডেমরা থানার দেইলা পশ্চিমপাড়া এলাকার একটি বাসা থেকে মোছা. মনিরা বেগম (২৬) নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তি স্থানীয় একটি পোশাক কারখানার কর্মী।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ডেমরা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. রুবেল হোসেন জানান, ‘আমরা খবর পেয়ে দেইলা পশ্চিমপাড়ার একটি বাসায় মনিরা বেগমকে অচেতন অবস্থায় দেখতে পাই। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত মনিরার গলায় একটি কালো দাগ দেখা গেছে। এই অবস্থায় শুধু দাগ দেখে কিছু বোঝা যায় না, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। মরদেহ ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।’

নিহত মনিরা বেগমের বাবা মনিরুজ্জামান জানান, ‘আমার মেয়ে ডেমরার উর্মি গার্মেন্টসে পোশাক শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো। আমি গ্রামের বাড়িতে থাকি। আমার মেয়ের বাসার পাশের সহকর্মী আমার স্ত্রীকে ফোনে জানান মনিরার অবস্থা খুব খারাপ। পরে আমি খবর পেয়ে ঢাকায় এসে দেখি আমার মেয়ে আর নেই। আমার মেয়ের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। আমার মেয়ের সঙ্গে মানিক শেখ নামে এক ছেলের প্রায় আট বছর আগে বিয়ে হয়েছিল। মানিক শেখ গ্রামের বাড়িতেই থাকেন। ঢাকায় গার্মেন্টসে দুই বছর ধরে চাকরি করতো, আগে মাগুরার শ্রীপুরে একটি গার্মেন্টসে কাজ করতো। পরে ঢাকায় চলে আসে এবং বাসায় মেয়েকে নিয়ে একাই থাকতো।

আমার মেয়ের কোনো অসুখ ছিল না। সে এভাবে মারা যেতে পারে না বলে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।

তিনি আরও জানান, ‘আমাদের গ্রামের বাড়ি মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানার তারা উজিল গ্রামে। বর্তমানে ডেমরা দেইলা পশ্চিমপাড়ায় আমার নাতনিকে নিয়ে থাকতো। আমার দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে; সবার মধ্যে সে বড়।’

Link copied!