বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৯, ২০২৫, ০১:২৬ পিএম

যুবদল নেতা কিবরিয়া হত্যায় ভাড়াটে খুনি পাতা সোহেলসহ গ্রেপ্তার ২

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৯, ২০২৫, ০১:২৬ পিএম

ইনসেটে যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়া। ছবি- সংগৃহীত

ইনসেটে যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়া। ছবি- সংগৃহীত

‎রাজধানী ঢাকার পল্লবীতে যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়াকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। তারা হলেন- সোহেল ওরফে পাতা সোহেল ওরফে মনির হোসেন (৩০) ও সুজন ওরফে মুখপোড়া সুজন। এরা দুজনেই ভাড়াটে খুনি।

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার সাভারের বিরুলিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় পাতা সোহেলকে। আর গাজীপুরের টঙ্গী মাজার রোড এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মুখপোড়া সুজনকে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে র‍্যাব-৪ এর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

এই দুজনের বিষয়ে আজ বিকেলে কারওয়ান বাজার র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করা হবে বলে জানিয়েছেন র‍্যাব-৪-এর মিডিয়া কর্মকর্তা মেজর মোহাম্মদ আবরার ফয়সাল সাদী।

গত সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে পল্লবী সেকশন-১২-এ অবস্থিত বিক্রমপুর হার্ডওয়্যার অ্যান্ড স্যানিটারি দোকানে ছিলেন পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়া। এ সময় মোটরসাইকেলে করে তিনজন দুর্বৃত্ত আসে। পরে ওই তিন দুর্বৃত্ত দোকানের ভেতরে ঢুকে তার মাথায়, বুকে ও পিঠে পিস্তল ঠেকিয়ে সাত রাউন্ড গুলি করে। এ সময় আশপাশের লোকজন মো. জনি ভূঁইয়া নামে একজনকে আটক করেন।

পুলিশ জানায়, সন্ত্রাসী সোহেল ও তার অনুসারীরা দোকানে ঢুকে সাত রাউন্ড গুলি ছোড়ে। ঘটনাস্থল থেকে সাত রাউন্ড গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়।

এদিকে ১৮ নভেম্বর গোলাম কিবরিয়ার স্ত্রী সাবিহা আক্তার দিনা বাদী হয়ে পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন। মামলায় আসামিরা হলেন- মো. জনি ভূঁইয়া (২৫), সোহেল ওরফে পাতা সোহেল ওরফে মনির হোসেন (৩০), সোহাগ ওরফে কাল্লু (২৭), মাসুম ওরফে ভাগিনা মাসুম (২৮) ও রোকন (৩০)। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ৭-৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, আসামি পাতা সোহেল ও আসামি মাসুম ওরফে ভাগিনা মাসুম ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। তারা পূর্ব পরিকল্পনা ও নির্দেশনা দিলে আসামিদের মধ্যে এক নম্বর আসামি জনি ভূঁইয়া, সোহাগ ওরফে কালু ও রোকন ওই দোকানে অতর্কিতভাবে প্রবেশ করে। কেউ কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই গোলাম কিবরিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে পিস্তল দিয়ে চোয়ালে, গলার ডান পাশে, বাম কানের পেছনে, ঘাড়ের পেছনে, বুকের ডান পাশে, বুকের বাম পাশে, ডান হাতের বাহু, বাম হাতের কনুই, বাম হাতের কবজিসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি গুলি করে। গুলির পর রক্তাক্ত অবস্থায় দোকানের ফ্লোরে পড়ে গেলে আসামিরা দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পরপর ভাড়াটে খুনি জনিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডে মোট গ্রেপ্তারের সংখ্যা দাঁড়াল তিন।

Link copied!