শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৭, ২০২৫, ০৮:২৭ এএম

ঢাবি ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক’: উপ-উপাচার্য মামুন

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৭, ২০২৫, ০৮:২৭ এএম

ঢাবি ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক’: উপ-উপাচার্য মামুন

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বলেছেন, ঢাবি ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাটি ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক’। এতে আমি গভীরভাবে মর্মাহত।’

রোববার (২৬ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১টার দিকে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘গতকাল রোববার (২৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমার অফিসে আলোচনাকে কেন্দ্র করে রাতে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে তা দুঃখজনক।

তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, সুষ্ঠু পরিবেশে পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে এই ভুল–বোঝাবুঝির অবসান ঘটবে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে তা প্রশমিত করার জন্য সব পক্ষকে ধৈর্য ধারণ করার জন্য আমি আহ্বান করছি।’

এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদের বিরুদ্ধে ‍‍`বিরূপ আচরণের‍‍` অভিযোগ তুলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণের বাইরে অবস্থান নেয় সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ঠেকাতে এফ রহমান হলের শিক্ষার্থীরা গেটের অভ্যন্তরে কিছুটা অদূরে হলের সামনে অবস্থান নেয়। এর একপর্যায়ে রাত সাড়ে ১১টার দিকে দুই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া।

সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীরা সাইন্সল্যাব, টেকনিক্যাল মোড় অবরোধ করেন। এরপর রাজধানীর তাঁতিবাজারেও অবরোধ করেন তারা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সাত কলেজের সমস্যা ও ভর্তির আসন সংখ্যা কমানোর বিষয়ে ঢাবির প্রো-ভিসি (শিক্ষা) কাছে গেলে তিনি অশোভন আচরণ করে রুম থেকে বের করে দেন। তিনি বলেন, সাত কলেজের বিষয়ে কিছু জানেন না।

তারা আরও অভিযোগ করে বলেন, এ বিষয়ে ২১ দিন আগে তাকে স্মারকলিপি দেওয়া হলেও সেটি পড়েননি। সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের চিনেন না বলেই তিনি আক্রমণমূলক ব্যবহার করেছেন। তাই তার অশোভন আচরণের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন শুরু হয়েছে।

এছাড়া শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুর রহমান অশোভন আচরণের জন্য ঢাবি প্রো-ভিসিকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়ে ৫ দফা দাবির কথা জানান।

 

আরবি/জেআই

Link copied!