শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৫, ১০:৪৩ এএম

অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৫, ১০:৪৩ এএম

বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ। ছবি- সংগৃহীত

বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ। ছবি- সংগৃহীত

চলতি বছর থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ফের জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে এবার সব শিক্ষার্থী অংশ নিতে পারবে না। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার জানিয়েছেন, অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাত্র ২৫ শতাংশই এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।

তিনি আরও জানান, এই ২৫ শতাংশ শিক্ষার্থী বাছাই করা হবে সপ্তম শ্রেণির পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় গত বুধবার এ পরীক্ষার নতুন নীতিমালা জারি করেছে। সেই অনুযায়ী, আগামী সোমবার পরীক্ষা সংক্রান্ত সময়সূচি, নিয়ম ও প্রস্তুতি নিয়ে বোর্ডে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ৬০০ টাকা ফি দিতে হবে। এর মধ্যে বোর্ড ফি ৪০০ টাকা এবং কেন্দ্র ফি ২০০ টাকা। পরীক্ষার জন্য পাঁচটি বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে  বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়। বাংলা, ইংরেজি ও গণিতের প্রতিটি বিষয়ের জন্য থাকবে ১০০ নম্বর। বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় একত্রে পরীক্ষা হলেও প্রতিটির নম্বর ধরা হয়েছে ৫০।

শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে দুই ধরনের বৃত্তি দেওয়া হবে, মেধাভিত্তিক (ট্যালেন্টপুল) ও কোটাভিত্তিক (সাধারণ) বৃত্তি। সব ধরনের বৃত্তির ৫০ শতাংশ ছাত্র এবং ৫০ শতাংশ ছাত্রীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। তবে নির্ধারিত কোটায় প্রার্থী না থাকলে বিপরীত লিঙ্গের শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে শূন্যস্থান পূরণ করা যাবে। বিশেষভাবে ট্যালেন্টপুল বৃত্তি উপজেলা বা থানাভিত্তিকভাবে প্রদান করা হবে।

নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, যদি কোনো শিক্ষার্থী বিদ্যালয় পরিবর্তন করে অষ্টম শ্রেণিতে ভর্তি হয়, তবে পূর্ববর্তী বিদ্যালয়ের মেধাক্রম অনুযায়ী তার নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। তবে, যদি কোনো শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী না হয় এবং তা প্রমাণিত হয়, তাহলে তার পরীক্ষার প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই নতুন নিয়মের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি এবং ন্যায্যতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ও মান নিয়ন্ত্রণও কড়া করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা, অভিভাবক এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ এই নতুন নীতিমালার সঙ্গে পরিচিত হয়ে পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে পারবেন।

Link copied!