সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ইবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫, ০২:২৩ পিএম

বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ শিক্ষক

ইবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৫, ০২:২৩ পিএম

অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান ও অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমান। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান ও অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমান। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় স্থান পেয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দুই শিক্ষক। তারা হলেন- বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান এবং কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমান।

গত শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির মেটা-রিসার্চ ইনোভেশন সেন্টার (METRICS)-এর গবেষক জন পি. এ. ইয়োনিডিসের নেতৃত্বে এই তালিকা প্রকাশিত হয়। গবেষণাভিত্তিক প্রকাশনা ‘Elsevier’-এ প্রকাশিত এ তালিকায় গবেষকদের বার্ষিক গবেষণা মূল্যায়নের ভিত্তিতে স্থান দেওয়া হয়েছে।

তালিকাটি গবেষকদের প্রকাশনা সংখ্যা, সাইটেশন, এইচ-ইনডেক্স এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক সূচকের ভিত্তিতে প্রণয়ন করা হয়। এতে ২২টি বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্র এবং ১৭৪টি উপ-ক্ষেত্র অনুযায়ী গবেষকদের দুইটি ধাপে মূল্যায়ন করা হয়েছে- একটি হলো গবেষকের পুরো পেশাগত জীবনের ওপর ভিত্তি করে, অন্যটি শুধুমাত্র গত এক বছরের গবেষণা কার্যক্রমের ওপর।

গুগল স্কলার অনুযায়ী, অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমানের গবেষণাপত্রের মোট সাইটেশন সংখ্যা ৩,০৮৬ এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমানের সাইটেশন সংখ্যা ২,৩৩৪।

এ অর্জন প্রসঙ্গে ড. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় স্থান পাওয়া আমার জন্য যেমন গর্বের, তেমনি এটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বায়োটেকনোলজি বিভাগের জন্যও এক গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি। এটি আমার একার নয়- আমার সহকর্মী, গবেষণা সহযোগী এবং শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। আমি এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সবার সহযোগিতা ও দোয়া প্রত্যাশা করি।’

অন্যদিকে ড. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘এই স্বীকৃতি আমার ব্যক্তিগত অর্জনের চেয়ে অনেক বেশি- এটি আমার বিশ্ববিদ্যালয় এবং দেশের জন্য গৌরবের। এই অর্জন প্রমাণ করে যে, বাংলাদেশের মাটিতেও আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা সম্ভব। আমি ভবিষ্যতেও নিজেকে গবেষণার মাধ্যমে দেশের সুনাম বৃদ্ধিতে নিয়োজিত রাখতে চাই।’

উল্লেখ্য, স্ট্যানফোর্ড-এলসেভিয়ার প্রকাশিত বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ গবেষকের তালিকা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি মানদণ্ড। এখানে বৈজ্ঞানিকদের গবেষণা প্রভাব, উদ্ধৃতি হার এবং দীর্ঘমেয়াদি অবদানের ভিত্তিতে তাদের স্থান দেওয়া হয়। এলসেভিয়ার প্রতিবছর প্রায় ২ হাজারের বেশি জার্নাল প্রকাশ করে এবং তাদের প্রকাশনা আর্কাইভে রয়েছে প্রায় ৭০ লাখের বেশি বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ।

Link copied!