বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


হাবিপ্রবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ২৩, ২০২৫, ০৯:৪৮ এএম

হাবিপ্রবির সাবেক ২ ভিসির বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত শুরু

হাবিপ্রবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: মার্চ ২৩, ২০২৫, ০৯:৪৮ এএম

হাবিপ্রবির সাবেক ২ ভিসির বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত শুরু

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ভর্তিবাণিজ্য, সরকারি অর্থ আত্মসাৎ, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি সহ আরও বিভিন্ন দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) সাবেক উপাচার্য (ভিসি) ড. এম কামরুজ্জামান ও ড. মু. আবুল কাসেমের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সম্প্রতি এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট তথ্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে চাওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

সাবেক ভিসি ড. মু. আবুল কাসেম ২০১৭ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ ভিসি হিসেবে হাজী মোহাম্মাদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) নিয়োগ পান এবং ড. এম কামরুজ্জামান নিয়োগ পান ২০২১ সালের ৩০ জুন সপ্তম ভিসি হিসেবে।

দুদক সূত্রে জানা গেছে, ড. আবুল কাসেমসহ অন্যদের বিরুদ্ধে কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি ও ভর্তিবাণিজ্য, বড় বড় নির্মাণ প্রকল্পে কাজ না করে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ এবং বিভিন্ন ল্যাবে ইকুইপমেন্ট, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও আসবাবপত্র ক্রয়ে ব্যাপক অনিয়ম ও বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

এ ছাড়া সদ্য সাবেক ভিসি ড. এম কামরুজ্জামানসহ অন্যদের বিরুদ্ধে কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। অভিযোগগুলো অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দুদক দিনাজপুর জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আতাউর রহমান সরকারকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, ‘দুদকের দুটি চিঠি হাতে পেয়েছি। এ ছাড়া দুদকের তদন্ত কমিটি আমাদের সঙ্গে দেখা করে দুই সাবেক ভিসির বিষয়ে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে নথি চেয়েছেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় এরমধ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আমরা এপ্রিল মাসটা সময় চেয়েছি।’

আরবি/এসআর

Link copied!