দুইদিনে ৪ দফা ভূমিকম্পে সৃষ্ট উদ্ভূত জরুরি পরিস্থিতিতে রোববার (২৩ নভেম্বর) থেকে শনিবার (৬ ডিসেম্বর) পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। ঘোষণার পর থেকেই হল ছাড়তে শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২৩ নভেম্বর) সকাল থেকেই প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে হল ত্যাগ করছেন শিক্ষার্থীরা।
হল বন্ধ ঘোষণার সিদ্ধান্তকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
শিক্ষার্থীরা জানান, এমন পরিস্থিতিতে বাধ্যতামূলক হল ত্যাগের নির্দেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকটের স্থায়ী সমাধান নয়।
ঢাবি প্রক্টর জানান, রোববার থেকে আগামী ২ সপ্তাহ বন্ধ থাকবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। রোববার বিকেল ৫টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ছেড়ে দিতে হবে। হলগুলো ঠিকঠাক করে পরে বিশ্ববিদ্যালয় আবারও চালু করা হবে। শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ সময় ঢাবির সব ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ রাখা এবং আবাসিক হলগুলো খালি রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এদিকে, হল বন্ধ ঘোষণা স্থগিত করে নিরাপদ আবাসনের দৃশ্যমান সমাধানসহ বিভিন্ন দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে রাতভর অবস্থান করেছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (২২ নভেম্বর) রাতে হঠাৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৫ দিন বন্ধের ঘোষণার প্রতিবাদে এমন সিদ্ধান্ত নেন বেশ কিছু শিক্ষার্থী।


সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন