সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ

প্রকাশিত: আগস্ট ১০, ২০২৫, ০৮:২৭ পিএম

এসএসসি পুনর্মূল্যায়ন

ময়মনসিংহ বোর্ডে পাস ২১০, জিপিএ-৫ বৃদ্ধি ১৬৬ শিক্ষার্থীর

নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ

প্রকাশিত: আগস্ট ১০, ২০২৫, ০৮:২৭ পিএম

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ‍শিক্ষাবোর্ড, ময়মনসিংহ। ছবি- সংগৃহীত

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ‍শিক্ষাবোর্ড, ময়মনসিংহ। ছবি- সংগৃহীত

ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার পুনর্মূল্যায়নে মোট ২১০ জন শিক্ষার্থী ফেল থেকে পাস করেছেন। একইসঙ্গে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে ১৬৬ জন হয়েছে।

রোববার (১০ আগস্ট) ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর সৈয়দ আক্তারুজ্জামান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের অফিস সূত্রে জানা যায়, পুনর্মূল্যায়নের জন্য বোর্ডের কাছে মোট ৪৬,৬৬৪টি আবেদন জমা পড়েছিল। এসব আবেদন পর্যালোচনার পর ৩ হাজার ৮টি উত্তরপত্রে নম্বর বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে ১,৫৯০টি আবেদনে শিক্ষার্থীদের গ্রেড পয়েন্ট পরিবর্তন হয়েছে। বাকি আবেদনগুলোতে নম্বর বাড়লেও গ্রেড পয়েন্ট অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রফেসর সৈয়দ আক্তারুজ্জামান আরও জানান, পুনর্মূল্যায়নের কারণে বোর্ডের সামগ্রিক পাশের হার ০.২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রাথমিকভাবে যখন ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছিল, তখন মোট পাস করা শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬১,৪৫৬ জন। পুনর্মূল্যায়নের পর এটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬১,৬৬৬ জনে। পাশের হার শতকরা ৫৮.২২ থেকে ৫৮.৪২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

অন্যদিকে, জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা আগে ছিল ৬,৬৭৮ জন। পুনর্মূল্যায়নের পর তা বেড়ে হয়েছে ৬,৮৪৪ জন।

২০২৫ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল ১০ জুলাই প্রকাশিত হয়। ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের জন্য আবেদন করা শুরু হয় ১১ জুলাই থেকে এবং শেষ তারিখ ছিল ১৭ জুলাই।

ফলাফলে ত্রুটির কারণ নিয়ে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ‘সাধারণত পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নে যারা নিয়োজিত থাকেন, তাদের কিছু ভুলের কারণে এ ধরনের ত্রুটি ঘটে থাকে। প্রথম, দ্বিতীয় পরীক্ষক এবং প্রধান পরীক্ষক নম্বর পত্র হিসাব নিকাশ করে চূড়ান্ত করে বোর্ডে পাঠান।’

Shera Lather
Link copied!