শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৭, ২০২৫, ১১:৩৮ এএম

রাকসুতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে একমাত্র জয়ী কে এই তোফা?

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৭, ২০২৫, ১১:৩৮ এএম

রাকসুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ তোফা।

রাকসুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক তোফায়েল আহমেদ তোফা।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে একমাত্র স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেছেন তোফায়েল আহমেদ তোফা। ‍বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। ১২টি প্যানেলের প্রার্থীদের হারিয়ে জয় পাওয়ায় তোফাকে নিয়ে আলোচনা এখন গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স ক্লাবের বর্তমান সহ-সভাপতি তোফায়েল আহমেদ তোফা। তার বাড়ি চট্টগ্রামে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গেও জড়িত।

নির্বাচন কমিশনের তথ্য মতে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ৬ হাজার ৭৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তোফা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রশিবির মনোনীত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী হাচান হাওলাদার পেয়েছেন ৬ হাজার ৭৬৩ ভোট। ২৭ ভোট বেশি পেয়ে স্বতন্ত্র থেকে একমাত্র বিজয়ী তিনি।

তোফায়েল আহমেদ জানান, শিক্ষার্থীরা তাদের যোগ্য প্রার্থীদের বেছে নিয়েছেন। গ্রহণযোগ্যতা থাকলে প্যানেলের থেকেও প্রার্থীদের হারিয়েও বিজয়ী হওয়া যায়, যার বড় উদাহরণ আমি। প্রথমেই শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি, তাদের ভোটেই আজ আমি নির্বাচিত। শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে কাজ করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯টি ভবনের ১৭টি কেন্দ্রে ১৭ হলের শিক্ষার্থীরা ভোট দেন। দিনভর পাল্টাপাল্টি অভিযোগের মধ্যে বিকেলে ভোটগ্রহণ শেষ হয়। সাড়ে ৪ ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ভোট গণনা শুরু হয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে নারী হল দিয়ে ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়।

রাকসু নির্বাচনে ১০টি প্যানেলসহ রাকসুর ২৩ পদে ২৪৭ জন, হল সংসদে ১৫ পদে ১৭টি হলে ৫৯৭ প্রার্থী এবং সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের ৫ পদে ৫৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। রাকসুতে ভিপি পদে ১৮ জন, জিএস পদে ১৩ জন ও এজিএস পদে ১৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ২৮ হাজার ৯০১। এর মধ্যে ছাত্রী ভোটার ১১ হাজার ৩০৫ জন আর ছাত্র ভোটার ১৭ হাজার ৫৯৬ জন। নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এর মধ্যে ছয়টি নারী হলে ভোট পড়ার হার ৬৩ দশমিক ২৪ শতাংশ।

Link copied!