রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৭, ২০২৫, ০৩:১১ পিএম

১৪ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে আর্টসেলকে ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৭, ২০২৫, ০৩:১১ পিএম

ব্যান্ডদল আর্টসেলে। ছবি- সংগৃহীত

ব্যান্ডদল আর্টসেলে। ছবি- সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ১৫ আগস্ট আয়োজিত ‘৩৬ জুলাই: মুক্তির উৎসব’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে জনপ্রিয় ব্যান্ডদল আর্টসেলের পারফর্ম করার কথা থাকলেও হঠাৎ করে আগের রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কনসার্ট বাতিলের ঘোষণা দেয় ব্যান্ডটি। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আয়োজকরা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

আয়োজক কমিটির প্রধান ও সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার কনসার্ট বাতিলের কারণে আর্থিক ক্ষতির কথা উল্লেখ করে আর্টসেলের কাছে ক্ষতিপূরণসহ অর্থ ফেরতের দাবি জানিয়েছেন।

তিনি ব্যান্ডটির প্রতি ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে বলেছেন, সময়ের মধ্যে ক্ষতিপূরণ পরিশোধ না করলে তারা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে সালাউদ্দিন আম্মার লেখেন, ‘কালচারাল ফ্যাসিস্ট লিংকন আর্টসেল, আজকের মধ্যে ডিসিশন জানাবেন, ক্ষতিপূরণসহ টাকা ফেরত পাঠাবেন এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম মেনশন করে ক্ষমা চাইবেন।’

তিনি জানান, কনসার্ট বাতিলের ফলে আয়োজকরা প্রায় ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। আমরা পুরো মঞ্চ, ডেকোরেশনসহ আয়োজন শেষ করেছি। এর পরে তারা (আর্টসেল) ফেসবুকে কনসার্টে না আসার ঘোষণা দেয়।’

ফেসবুক স্ট্যাটাসে সালাউদ্দিন আরও দাবি করেন, ‘ব্যান্ড আর্টসেল নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছে এবং তাদের ই-মেইলের জবাব দিয়েছে, যার প্রমাণ আয়োজকদের কাছে রয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘তারা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ই-মেইলের রিপ্লাই দিয়েছে। আমরা প্রমাণসহ মামলা করব প্রতারণা ও মানহানির অভিযোগে।’

শেষে তিনি বলেন, ‘তাদের ম্যানেজার হুমকি দিচ্ছেন, মিডিয়ার সামনে বিষয়টিকে চাঁদাবাজি হিসেবে তুলে ধরবেন। আমি এখানেই বলছি, তোমাদের টাকা নিয়ে ক্যাম্পাসের কুকুরগুলোকে খাওয়াবো। চাঁদাবাজির কথা বললে সামনে আনো, তোমার কালচারাল ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স।’

এদিকে আর্টসেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

Link copied!