ডিএমটিসিএল সূত্র জানায়, শুক্রবার সকালে ভূমিকম্পের পর মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল। তবে বিকালে চলাচল শুরু হয়। ভূমিকম্পের পরপরই রেল চলাচলের পথ ও স্টেশন পর্যবেক্ষণ শুরু করে ডিএমটিসিএল। তখন যাত্রী পরিবহনের আগে উত্তরা ও মতিঝিল থেকে দুটি পরীক্ষামূলক ট্রেন চালানো হয়। কিন্তু কোথাও কোনো ত্রুটি ধরা পড়েনি।
গতকাল শুক্রবার সকালে ভূমিকম্পের তীব্র ঝাঁকুনিতে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশ কেঁপে ওঠে। এতে শিশুসহ ১০ জন নিহত ও ছয় শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৭। এতে সবচেয়ে বেশি—পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে নরসিংদীতে। ঢাকায় চার ও নারায়ণগঞ্জে একজন মারা যান। ভূমিকম্পের সময় আতঙ্কে অনেকেই ভবন থেকে লাফিয়ে পড়েন। এ ছাড়া কিছু ভবন হেলে পড়ে ও ফাটল দেখা দেয়।

সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন