বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

আদালতে ‘স্যান্ডউইচ’ চেয়ে পাননি আমু

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

আমির হোসেন আমু ও স্যান্ডউইচ। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ গ্রাফিক্স

আমির হোসেন আমু ও স্যান্ডউইচ। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ গ্রাফিক্স

আদালতে স্যান্ডউইচ খেতে চেয়েছিলেন জুলাই হত্যা মামলার আসামি ও আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমু। পাশাপাশি ড্রাই ফুড ও ডায়েট কোকও খেতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে তার এই আবদার রাখেননি আদালত।

বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে একটি হত্যা মামলার শুনানি চলাকালে আমুর পক্ষে তার আইনজীবি সেই খাবার দেওয়ার জন্য আদালতের কাছে অনুমতি চান। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এর বিরোধিতা করেন। শুনানি শেষে বিষয়টি নাকচ করেন আদালতের বিচারক। বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী।

এ বিষয়ে আমির হোসেন আমুর আইনজীবী বলেন, ‘আসামিকে এক ঘণ্টা পর পর খাবার খেতে হয়। এ জন্য তার পছন্দের খাবার স্যান্ডউইচ ও ড্রাই ফুড আদালতে আনা হয়। কিন্তু আদালত তাকে এই খাবার দেওয়ার অনুমতি দেননি।’ 

জুলাই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যাত্রাবাড়ীতে মো. রিয়াজ (৩৫) নামে এক শ্রমিক নিহতের মামলায় বুধবার সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শুনানি চলাকালে এ ঘটনা ঘটে।

এ মামলার অপর আসামিরা হলেন: সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, আনিসুল হক, আব্দুর রাজ্জাক এবং যাত্রাবাড়ী-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম মনু।

এর আগে বুধবার সকালে কারাগার থেকে আমুসহ ৭ জনকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তাদের সিএমএম আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে পুলিশের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের এজলাসে ওঠানো হয়।

এ সময় তাদের হাতে হাতকড়া ও মাথায় হেলমেট ছিল। এ দিন শুনানি শেষে সকাল সোয়া ১০টার দিকে আদালতে থেকে আসামিদের কঠোর নিরাপত্তা মধ্যে দিয়ে হাজতখানায় নেওয়া হয়।

রিয়াজ হত্যা মামলার অভিযোগে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনের শেষ দিন ৫ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানার সামনে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন রিয়াজ। ওই ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!