বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৬, ২০২৫, ০৩:৫৭ পিএম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৬, ২০২৫, ০৩:৫৭ পিএম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

‘জুলাই যোদ্ধা’ জাহাঙ্গীর আলমকে মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঢাকার একটি আদালতে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৬ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসিবুজ্জামানের আদালতে ভুক্তভোগী নিজেই বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে শাহবাগ থানার ওসিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার আসামিরা হলেন: জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভেরিফিকেশন অফিসার ইফতেখার হোসেন, কর্মকর্তা সাইদুর রহমান শাহিদ, সাগর, আফজালুর রহমান সায়েম, ফাতেমা আফরিন পায়েল, আলিফ, জাহিদ, মেহেদী হাসান প্রিন্স, নির্বাহী সদস্য সাবরিনা আফরোজ শ্রাবন্তী ও সোনিয়া আক্তার লুবনা।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কর্মী ও ‘জুলাই যোদ্ধা’ জাহাঙ্গীর আলম গত বছরের ১৮ জুলাই কাঁচপুর ব্রিজ এলাকায় পুলিশের গুলিতে আহত হন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের সহায়তায় জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন সক্রিয় ভূমিকা রাখে। পরে চলতি বছরের ২৭ মে দুপুরে জাহাঙ্গীর আলম অনুদানের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে জুলাই ফাউন্ডেশনের অফিসে যান। সেখানে আসামিদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর তারা তাকে একটি অন্ধকার কক্ষে নিয়ে মারধর শুরু করেন। জিআই পাইপ দিয়ে মাথায় আঘাত করলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। জ্ঞান ফেরার পর আবারও তাকে নির্যাতন করা হয় এবং ‘ভুয়া জুলাই যোদ্ধা’ স্বীকারের জন্য চাপ দেওয়া হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, আসামিরা তার মোবাইল কেড়ে নিয়ে ফেসবুক পোস্ট ও ছবির বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এবং বিএনপি নেতার সঙ্গে ছবি তোলার কারণ জানতে চান। এরপর তার হাতে ইনজেকশন পুশ করে রাস্তায় অচেতন অবস্থায় ফেলে দেওয়া হয়। পরে তিনি নারায়ণগঞ্জ খানপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!