শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৪, ২০২৫, ০৬:০৬ পিএম

কারাগারে সেই ঢাবি শিক্ষক 

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৪, ২০২৫, ০৬:০৬ পিএম

আদালত প্রাঙ্গণে অধ্যাপক ড. এরশাদ হালিম। ছবি- সংগৃহীত

আদালত প্রাঙ্গণে অধ্যাপক ড. এরশাদ হালিম। ছবি- সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. এরশাদ হালিমকে ছাত্রদের যৌন হয়রানি ও মারধরের অভিযোগে মিরপুর মডেল থানায় করা মামলায় কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) বিকেলে শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আলম এ আদেশ দেন।

এর আগে, এ দিন আসামি এরশাদকে আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মেহেদী হাসান মিলন।

এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী শ্যামল কুমার রায় জামিন চান। শুনানি শেষে আসামির জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাত প্রায় ১১টার দিকে শেওড়া পাড়ায় তার বাসায় অভিযান চালিয়ে মিরপুর মডেল থানার পুলিশ তাকে হেফাজতে নেয়। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী এক ছাত্র মিরপুর মডেল থানায় বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে এক সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক এরশাদ হালিমের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তোলেন রসায়ন বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী। একই ঘটনায় বিভাগের শিক্ষার্থী এ কে এম সুমন ফেসবুকে পরিচয় গোপন রাখা দুই অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর বক্তব্য প্রকাশ করে অভিযোগ উত্থাপন করেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, বিভিন্ন অজুহাতে ছাত্রদের রুমে ডেকে নিয়ে আলো নিভিয়ে দরজা-জানালা বন্ধ করে শারীরিক স্পর্শ দাবি করতেন অধ্যাপক এরশাদ হালিম। পাশাপাশি জোরপূর্বক শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেওয়া এবং অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণের অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!