বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ৫, ২০২৫, ০৮:৪৯ পিএম

বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে প্রতিবেদন জেনেভায় উপস্থাপন

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ৫, ২০২৫, ০৮:৪৯ পিএম

বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে প্রতিবেদন জেনেভায় উপস্থাপন

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় বিক্ষোভের সঙ্গে সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘনে এবং নির্যাতনের ওপর জাতিসংঘের মানবাধিকার তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদনটি জেনেভায় উপস্থাপন করা হয়েছে। 

বুধবার (৫ মার্চ) বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টার পর এই প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক।

জেনেভায় মানবাধিকার কাউন্সিলের ৫৮ তম অধিবেশনে ভলকার তুর্ক ফৌজদারি মামলায় যথাযথ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা ও সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক সহিংসতার তদন্ত করার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন ভলকার তুর্ক। 

এসময় ভলকার তুর্ক বলেন, “গত বছর বাংলাদেশে সহিংসতায় এক ব্যাপক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। তৎকালীন সরকার ছাত্র আন্দোলনকে ‘নৃশংসভাবে দমনে’ মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।”

তিনি আরও বলেন, দেশ এখন একটি নতুন ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করছে। গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা সম্পর্কে তাদের সাম্প্রতিক স্বাধীন তথ্য অনুসন্ধান প্রতিবেদন এক্ষেত্রে ‘গুরুত্বপূর্ণ অবদান’ রাখবে।

গত ২ মার্চ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সাক্ষাৎকালে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস জানায়, প্রতিবেদন উপস্থাপনের পাশাপাশি জাতিসংঘের তথ্য অনুসন্ধান দল বাংলাদেশে জবাবদিহিতা, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের বিষয়ে তাদের অনুসন্ধান ও সুপারিশ নিয়ে সদস্য রাষ্ট্র ও বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করবে।

এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের (ওএইচসিএইচআর) দপ্তর তাদের জেনেভা অফিস থেকে ‘বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্টের আন্দোলন সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন’ শীর্ষক একটি অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। 

জাতিসংঘের ঐ প্রতিবেদনে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ঘিরে জুলাই ও আগস্টে বাংলাদেশে যেসব মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো তুলে ধরা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিক্ষোভ চলাকালে প্রায় ১ হাজার ৪০০ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই মিলিটারি রাইফেল ও প্রাণঘাতী মেটাল প্যালেটস লোড করা শটগানে নিহত হয়েছেন।

এছাড়া কেউ কেউ আজীবনের জন্য কর্মক্ষমতা হারিয়েছেন বলেও তুলে ধরা হয় ঐ প্রতিবেদনে।

 

আরবি/আরডি

Link copied!