রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১৯, ২০২৫, ০৮:০৭ পিএম

সমস্যা আছে বলেই পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন হয়নি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ১৯, ২০২৫, ০৮:০৭ পিএম

রাঙামাটির পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের রেস্ট হাউজে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির সভায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

রাঙামাটির পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের রেস্ট হাউজে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির সভায় পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

সমস্যা আছে বলেই দীর্ঘ সময়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন হয়নি, তবে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক মো. তৌহিদ হোসেন। 

শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে রাঙামাটির পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের রেস্ট হাউজে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির সভায় এ কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, ভূমি কমিশনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া, ছোট ছোট বিষয় দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করা হবে।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যান ও জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যৌতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা, ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য গৌতম চাকমা।

এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, এই সভা পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বর্তমান সরকার আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করে যে, যদি সব পক্ষ সম্মিলিতভাবে চুক্তির বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করে তাহলে পার্বত্য অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি ও উন্নয়ন সম্ভব।

সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, কমিটি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে সুপারিশ প্রদান করবে এবং প্রয়োজনে সাব-কমিটি গঠন করে কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে।

প্রসঙ্গত, পাহাড়ে রক্তপাত বন্ধে তৎকালীন সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে ১৯৯৭ সালে ২রা ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

Shera Lather
Link copied!