শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২৬, ২০২৫, ১০:১৪ এএম

আ.লীগ আমলে পাচার করা অর্থ ফেরানোয় সক্ষমতার সংকট

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২৬, ২০২৫, ১০:১৪ এএম

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশ থেকে পাচার করা অর্থসম্পদ ফেরানোর কাজে বিদেশে প্রয়োজনীয় যোগাযোগের ক্ষেত্রে দক্ষ জনবল ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার সংকট কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশেষ করে ওইসব দেশের ভাষায় দক্ষ জনবলের অভাব, আইনি কাঠামো সম্পর্কে না জানার কারণে কার্যকর যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠছে না।

এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যেও পাচার করা বেশকিছু সম্পদ বিদেশে সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ২২টি দেশে বড় শিল্প গ্রুপগুলোর পাচার করা সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। ৯টি দেশে সম্পদের তথ্য সুনির্দিষ্টভাবে শনাক্ত করা হয়েছে। এগুলো জব্দ করতে ৯টি দেশে মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট পাঠানো হয়েছে।

যুক্তরাজ্যে তিনজনের সম্পদ জব্দ করা হয়েছে। এখন এগুলো দেশের নিয়ন্ত্রণে আনার ক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। দ্রুত আইনসম্মত যোগাযোগ, পাশাপাশি বিদেশে আইনি লড়াই চালানোর মতো কৌশল ও সে দেশের আইনি কাঠামো সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্তের অভাব। এসব সমস্যায় পাচার করা টাকা ফেরানোর কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

২২টি দেশে পাচারের সম্পদ চিহ্নিত হলেও এসব দেশের ভাষা এক নয়। ফলে অনেক দেশের ভাষা বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানেন না। যে কারণে ওইসব দেশের নিজস্ব ভাষায় এমএলএআর পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। পাশাপাশি অন্যান্য যোগাযোগ সম্ভব হচ্ছে না।

আবার কিছু ক্ষেত্রে গাফিলতিও আছে। যেমন, সাবেক ভূমিমন্ত্রীর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সংশ্লিষ্ট আইনের কপি চেয়েছে। জবাবে বাংলাদেশ থেকে বাংলায় আইনের কপি পাঠানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে পরে এর ইংরেজি ভার্সন পাঠাতে বলা হয়েছে। অবশ্য পরে আইনটির ইংরেজি ভার্সন পাঠানো হয়েছে।

এখন আবার সব দেশের সঙ্গেই ইংরেজিতে চিঠি আদান-প্রদান করা হচ্ছে। ইংরেজি ভাষায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ কয়েকটি দেশে যোগাযোগে সুবিধা হচ্ছে। কিন্তু বাকি দেশগুলোতে যোগাযোগের ক্ষেত্রে দেরি হচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কয়েকটি দেশ ছাড়া বাকি সব দেশের আইনই নিজস্ব ভাষায় তৈরি। সেগুলো অনলাইন থেকে সংগ্রহ করে ইংরেজিতে রূপান্তর করা চ্যালেঞ্জিং। এ ছাড়া সব দেশের আইনকানুন অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে না। এসব কাজে দক্ষ জনবলও নেই। যে কারণে এমএলএআর পাঠানোসহ অন্যান্য যোগাযোগ করার প্রক্রিয়াটি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

Shera Lather
Link copied!