সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১১, ২০২৫, ০৭:৫০ পিএম

ফিরছে ‘না ভোট’, বাদ যাচ্ছে ইভিএম

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১১, ২০২৫, ০৭:৫০ পিএম

‘না ভোট’সহ একগুচ্ছ সংশোধন এনে আরপিও চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। ছবি- সংগৃহীত

‘না ভোট’সহ একগুচ্ছ সংশোধন এনে আরপিও চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। ছবি- সংগৃহীত

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বন্ধ হচ্ছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার। এবং ‘না ভোট’ প্রদানের বিধান পুনরায় চালু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। 

সোমবার (১১ আগস্ট) নবম কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। 

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে এ সভা শুরু হয়। চার নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, তাহমিদা আহমদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও ইসি সচিব আখতার আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

সভায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আরপিওতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে অন্তর্ভুক্ত করা এবং একক প্রার্থী থাকলে সে আসনে ‘না ভোট’সহ একগুচ্ছ সংশোধন এনে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ (আরপিও) অধ্যাদেশ ২০২৫ চূড়ান্ত করেছে ইসি।

ইসি সচিব বলেন, আরপিওতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ইভিএমসংক্রান্ত যাবতীয় বিধি বিলুপ্ত করা হয়েছে। ‘না ভোটের’ বিধান করা হয়েছে। কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলে শুধু সেখানে ‘না ভোট’ থাকবে। ইসি অবস্থা বুঝে নির্বাচনে ফলাফল স্থগিত করতে পারবে, যা আগে ছিল না। এ ছাড়া সমভোট হলে লটারি প্রথা বিলোপ করে পুনঃভোট হবে।

ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ‘নির্বাচনে কোনো অনিয়ম হলে একটি, দুটি অথবা পুরো আসনের ফল নির্বাচন কমিশন চাইলে বাতিল করতে পারবে। এ ছাড়া ফলাফল ঘোষণার সময় সাংবাদিকরা থাকতে পারবেন বলে জানান এই নির্বাচন কমিশনার।

তিনি বলেন, ‘নতুন বিধিমালা অনুযায়ী কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলেও তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ঘোষণা করা হবে না; বরং তাকে ‘না’ ভোটের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। যদি ‘না’ ভোট বেশি হয়, তাহলে ওই আসনে পুনরায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’

ইসি সচিব জানান, এখন থেকে কমিশন যেকোনো নির্বাচনি এলাকার ফল স্থগিত বা বাতিল করার ক্ষমতা রাখবে। আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কার্যকরের বিধানও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়জিত হতে পারে সেনা, নৌ  ও কোস্ট গার্ড। 

তিনি আরও বলেন, ‘কোনো প্রার্থীর হলফনামায় মিথ্যা তথ্য থাকলে নির্বাচিত হলেও তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে পারবে ইসি।’

Shera Lather
Link copied!