বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২৫, ১১:১৭ এএম

‘সৈনিক লীগ নেতা থেকে মুরগির ফার্মের মালিকও টিভির লাইসেন্স পেয়েছে’

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২৫, ১১:১৭ এএম

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

বিগত সরকারের আমলে সৈনিক লীগ নেতা থেকে মুরগির ফার্মের মালিকও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে টেলিভিশন চ্যানেলের লাইসেন্স পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

বুধবার (৮ অক্টোবর) নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন, ‘নতুন দুটি টিভি চ্যানেলকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। এটা নিয়ে গতকাল প্রথম আলো রিপোর্ট করেছে। ভালো রিপোর্ট। আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে এই কারণে যে, চাইলে আমরা এখন এই রিপোর্টকে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবেও ব্যবহার করতে পারি।’

তিনি লিখেছেন, ‘টিভি লাইসেন্স কারা পায় সেটা নিয়ে সাধারণ মানুষের আগ্রহ আছে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে এই রিপোর্ট ঠিকই আছে। এই রিপোর্ট থেকেই জানা যাচ্ছে, বাংলাদেশে এর আগে ৫০টি টিভি চ্যানেলকে লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে অপারেশনে আছে ৩৬টি।’

উপ-প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘এই ৩৬টি চ্যানেলের মালিক কারা, এটা নিয়ে অনেকের মোটামুটি ধারণা আছে। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন এই মালিকদের নাম পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করেছে তাদের রিপোর্টে। সৈনিক লীগের সভাপতি থেকে মুরগির ফার্মের মালিক অনেকেই লাইসেন্স পেয়েছে। সরকারি দলের সাংসদ, সাংসদদের ভাই-ভাতিজা, ভাবি- তাদের কথা তো বাদই দিলাম। আরও অনেকেই টিভি লাইসেন্স পেয়েছে মূলত রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে।’

তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের মিডিয়াগুলো এটা নিয়ে একটুও শব্দ করে নাই। হয় তাদের সদিচ্ছা ছিল না, অথবা স্বাধীনতা ছিল না। এখন তারা করতে পারছে, তার কারণ গণমাধ্যমকে স্বাধীনভাবে রিপোর্ট করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।’

উপ-প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘আমরা আশা করব, গণমাধ্যম তাদের এই স্বাধীনতাকে কাজে লাগিয়ে এখন যদি কোনো নিয়মের ব্যত্যয় ঘটে, সেটা যেমন রিপোর্ট করবে, তেমনি স্বাধীনতার অভাবে অতীতে তারা যেসব রিপোর্ট করতে পারেনি, সেই রিপোর্টগুলোর প্রতিও আলোকপাত করবে।’

সবশেষে আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন, ‘সংবাদমাধ্যমের এই স্বাধীনতা আমাদের সমাজের স্বচ্ছতার জন্য খুবই জরুরি।’

Link copied!