শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০৯:৫৩ এএম

জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জামায়াতের প্রতিক্রিয়া

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০৯:৫৩ এএম

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি- সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি- সংগৃহীত

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া ভাষণকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা সময়োপযোগী এবং এ বিষয়ে জামায়াত একমত। তবে তার মতে, নির্বাচনের আগে জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী জুলাই চার্টার বাস্তবায়ন অপরিহার্য।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান হিসেবে দ্বিতীয়বার শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সময় রাত ৯টার দিকে জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেন ড. ইউনূস। বিশ্বমঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি স্পষ্ট বার্তা দেন যে, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। একইসঙ্গে তিনি চলমান সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন, যাতে পরবর্তী সরকার যে-ই গঠন করুক, এই সংস্কারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে।

এই অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার পাশেই উপস্থিত ছিলেন বিএনপি, জামায়াত এবং এনসিপির মোট ছয়জন শীর্ষ নেতা। নির্বাচনসংক্রান্ত ঘোষণায় দলগুলো ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানায়।

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় জামায়াত নেতা ডা. তাহের বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে-আমরাও একমত। তবে জনগণের স্বপ্ন পূরণে জুলাই চার্টার বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দেওয়া ড. ইউনূসের বক্তব্য সত্যিই প্রশংসনীয় এবং এটি গোল্ড মেডেল পাওয়ার মতো।’

তিনি আরও জানান, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বিশ্বমঞ্চে উপস্থিত হওয়ার মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দেওয়া হয়েছে, যা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক।

এর আগে নিজের ভাষণে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারকে বিদায় করে বাংলাদেশ নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে চায়। আমরা ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং প্রয়োজনীয় সংস্কারকাজ অব্যাহত রেখেছি, যাতে ভবিষ্যৎ সরকারও এই প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে পারে।’

Link copied!