বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ইউএই ব্যুরো

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৫, ২০২৪, ০৩:৫৮ পিএম

বিমানের টিকিট সিন্ডিকেট ভাঙতে কনস্যুলেটে প্রবাসীর লিখিত অভিযোগ

ইউএই ব্যুরো

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৫, ২০২৪, ০৩:৫৮ পিএম

বিমানের টিকিট সিন্ডিকেট ভাঙতে কনস্যুলেটে প্রবাসীর লিখিত অভিযোগ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

চট্টগ্রাম হাটহাজারি উপজেলার বাসিন্দা দুবাই প্রবাসী ব্যবসায়ী এস এম মোদাচ্ছের শাহ। তিনি গত ২২ আগস্ট দেশ থেকে দুবাই যাওয়ার জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট করেন চট্টগ্রামের একটি ট্রাভেল এজেন্সির কাছ থেকে ৫৩ হাজার টাকা দিয়ে। পরবর্তীতে বিশেষ প্রয়োজনে টিকিটের তারিখ পরির্তনের প্রয়োজন দেখা দেয় মোদাচ্ছের শাহ’র। ওই সময় আবারও যোগাযোগ করেন ‘ট্রাভেল জোন’ নামক ওই এজেন্সির সঙ্গে। তারা জানায় টিকিটের তারিখ পরিবর্তন করতে দিতে হবে ১৭ হাজার ৫০০ টাকা। এই গ্রাহক তাদের দাবিকৃত টাকা না দিয়ে যোগাযোগ করেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চট্টগ্রাম অফিসে। তারা অপারগতা প্রকাশ করলে যোগাযোগ করেন দুবাই অফিসে সেখানে ও ব্যর্থ হোন। বহু চেষ্টার পরেও টিকিটের তারিখ পরিবর্তন করতে পারেনি খোদ বিমানের নিজস্ব দু’টি অফিস। অথচ টাকা দিলেই মুহূর্তে তারিখ পরিবর্তন করে নতুন টিকিট করে দেয় ট্রাভেল এজেন্সি।

এমনই অভিযোগ নিয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাইয়ের দারস্থ হয়েছেন এই প্রবাসী। চট্টগ্রামের বিমানের টিকিট সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে দুবাইস্থ কনস্যুলেটের মাধ্যমে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দিয়েছেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে মোদাচ্ছের শাহ লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, ‘দুটি অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে পারি, ‘ট্রাভেল জোন’ নামক ট্রাভেল এজেন্সি টিকিট লক করে রেখেছে। সাথে পিএনআর ব্লক করে রেখেছে। পরবর্তীতে তাদের এক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে পরিবর্তন করে দেবে বলে জানায়। তবে তার জন্য দিতে হবে ১৭ হাজার ৫০০ টাকা।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি টিকিট করে দেয়ার জন্য চাপ দিলে অনেক বাকবিতণ্ডার পর টাকার পরিমাণ কিছুটা কমিয়ে আট হাজার টাকা দিতে বলে। আমি কোন উপায়ান্তর না পেয়ে শেষ পর্যন্ত ৮ হাজার টাকা দিয়ে টিকিটের তারিখ পরিবর্তন করেছি। আমার মনে হয়েছে মূলত প্রবাসীদের জিম্মি করে টাকা হাতিয়ে নেয়াটাই তাদের ব্যবসা।’

মোদাচ্ছের শাহ আরও জানান , ‘প্রবাসীরা দীর্ঘদিন ধরে এই কলোবাজারীদের কাছে জিম্মি। সিন্ডিকেটের সাথে বিমানের অনেক অফিসার জড়িত। চট্টগ্রামের চিহ্নিত সিন্ডিকেট ভেঙে দিয়ে বিচারের মুখোমুখি করার মাধ্যমে প্রবাসীদের স্বস্তি ফেরানো আমার মূল দাবি।’

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাইতে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী মোদাচ্ছের শাহ। অভিযোগ আমলে নিয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাই ও উত্তর আমিরাত।

আরবি/এফআই

Link copied!