শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ক্রীড়া প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩১, ২০২৫, ১০:১৭ পিএম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো বাংলাদেশ

ক্রীড়া প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩১, ২০২৫, ১০:১৭ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ হেরে আগেই সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশ। তাই তৃতীয় ম্যাচ ছিল টাইগারদের জন্য মান বাঁচানোর লড়াই। কিন্তু সেখানে লিটন দাসের দল ব্যর্থ হলো। ব্যাটিং-বোলিং দুই বিভাগেই লড়াই করার মতো কিছু দেখাতে পারেনি বাংলাদেশ, যার ফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৫ উইকেটে হেরে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা পেল বাংলাদেশ।

শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৫১ রান করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সবচেয়ে বড় অবদান রাখেন তানজিদ তামিম। ৬৩ বল খেলে করেন ৮৯ রান, যা তার আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস।

শুরুর দিকে ওপেনার তানজিদ তামিম ও পারভেজ ইমন দেখাশোনার সঙ্গে খেলার চেষ্টা করেন। ইমন ১০ বলে ৯ রান করেন এবং আউট হন। তারপর তিনে নেমে লিটন দাস প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে রান শুরু করেন। তবে উইকেটে এসেই তিনি আক্রমণাত্মক খেলার চেষ্টা সত্ত্বেও আর কোনো বাউন্ডারি মারতে পারেননি এবং ৯ বল খেলে ৬ রান করে ফেরেন।

লিটনের বিদায়ের পর চারে নেমে সাইফ হাসান তানজিদ তামিমকে সঙ্গ দেন। তবে সাইফও খুব আক্রমণাত্মক ছিলেন না। ২২ বলে ২৩ রান সংগ্রহ করেছেন তিনি। তানজিদ তামিম তার ধারাবাহিকতা ধরে রাখেন। আগের ম্যাচের মতোই তিনি দলের জন্য একাই লড়াই চালিয়ে যান। ৩৬ বল খেলে ব্যক্তিগত ফিফটি স্পর্শ করেন। সেঞ্চুরির পথে থাকা তামিম থেমে যান ৬২ বল খেলে ৮৯ রানে।

তানজিদের দুর্দান্ত ইনিংসের বিপরীতে দলের অন্য ব্যাটাররা পুরোপুরি ব্যর্থ হন। সাইফ ছাড়া কেউই দুই অঙ্কের রান করতে পারেননি। নুরুল হাসান সোহান, জাকের আলিসহ বাকি ব্যাটাররা দলের বড় সংগ্রহ গড়তে ব্যর্থ হন।

জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬ ওভার ৫ বলের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে। বাংলাদেশ শুরুটা ভালোই করেছিলেন বোলাররা। শেখ মেহেদি ও শরিফুল ইসলাম প্রথমে আক্রমণ শুরু করেন। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে প্রথম উইকেট পাওয়ার পর স্লিপে থাকা সাইফ হাসান ক্যাচ মিস করেন। তবে তৃতীয় ওভারে আলিক আথানজেকে ফিরিয়ে দলকে প্রথম ব্রেকথ্রু দেন মেহেদি।

ব্রেন্ডন কিংকে দ্রুতই ফেরান স্পিনার নাসুম আহমেদ। ৭ বলে ৮ রান করে তিনি আউট হন। দুই উইকেট হারালেও ক্যারিবিয়ানদের রান সংগ্রহ থেমে থাকেনি। ওপেনার আমির জাঙ্গু আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে দলকে এগিয়ে নেন। তাকে ফেরান রিশাদ হোসেন, ২৩ বলে ৩৪ রান সংগ্রহের পর।

৫২ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর রোস্টন চেস ও আকিম অগাস্টের চতুর্থ উইকেট জুটি বাংলাদেশের আশা কেড়ে নেন। চেস ৫০ রান করে আউট হলে ভাঙে ৯১ রানের জুটি। অগাস্ট ২৫ বলে ৫০ রান করেন। এরপর রভম্যান পাওয়েল ও গুড়াকেশ মোতি সহজেই দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন।

Link copied!