শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪, ০৯:১৭ পিএম

ফের মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা চালু, যাবেন বাংলাদেশীরাও

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪, ০৯:১৭ পিএম

ফের মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা চালু, যাবেন বাংলাদেশীরাও

ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়ায় কলিং ভিসা পুনরায় চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। প্লান্টেশন সেক্টরে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ‍‍`চাহিদাপত্র‍‍` সত্যায়ন করার ঘোষণার মধ্যে দিয়ে বন্ধ থাকা কলিং ভিসা পুনরায় চালু করলো দেশটি।

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে প্লান্টেশন সেক্টরে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ‍‍`চাহিদাপত্র‍‍` সত্যায়ন করার জন্য এমন তথ্য জানিয়েছে মালেশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন। যার স্মারক নং- ৪৯.০১.৬০০১.০০৬.২০.০৮৫.২০২২.৫৫৩

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে বলা হয়েছে, উপর্যুক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, মালয়েশিয়া সরকার নতুন করে তাদের প্ল্যান্টেশন সেক্টরে বিদেশি কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক ইতিমধ্যে মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগের কোটা অনুমোদন করা শুরু হয়েছে।

বাংলাদেশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে প্ল্যান্টেশন সেক্টরের চাহিদাপত্র ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সত্যায়ন করা হচ্ছে। মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্র সত্যায়নের জন্য উল্লেখিত বিজ্ঞপ্তিতে চাওয়া তথ্যাদি বাংলাদেশ হাইকমিশনে জমা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে।

মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগের চাহিদাপত্র সত্যায়নের জন্য নিম্নোক্ত প্রায় ১৫ রকমের তথ্যাদি বাংলাদেশ হাইকমিশনে জমা দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে:

এর মধ্যে কোম্পানির অনুমোদনপত্র (কমপক্ষে কোম্পানির একজন কর্মচারী হতে হবে ম্যানেজার পর্যায়ে), সত্যায়ন ফি’র মূল ব্যাংক স্লিপ, শ্রমিকদের সবশেষ বেতন স্লিপ (৪/৫ জন শ্রমিকের নমুনা বেতন স্লিপ), কোম্পানির পটভূমি তথ্যের একটি প্রোফাইল যেখানে উল্লেখ থাকবে বিদ্যমান শ্রমিকের সংখ্যা (দেশি ও বিদেশি), শ্রমিকদের ২/৩ জনের ফোন নম্বর, কোম্পানির ব্যাংক স্টেটমেন্ট (বিগত ৩ মাসের) যেখানে ১০০ শ্রমিকের জন্য ন্যূনতম ব্যালেন্স থাকতে হবে ২ লাখ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত।

এছাড়াও বিদেশি শ্রমিক ক্ষতিপূরণ প্রকল্পের সকসো নথি (বিদ্যমান কর্মীদের নমুনা নথি), বিদেশি কর্মীদের হাসপাতালে ভর্তি এবং সার্জিকা ১ স্কিম (এসপিআইকেপিএ) (এসকেএইচপিপিএ)-এর নথি (বিদ্যমান শ্রমিকদের নমুনা নথি), বিদ্যমান শ্রমিকদের আবাসন সম্পর্কে জেটিকে অনুমোদিত সার্টিফিকেট, জমির মালিকানার দলিল/জমি ইজারা দলিল, প্রতিশ্রুতি/গ্যারান্টি পত্র, পরিচালকের স্বাক্ষরিত ডিমান্ড লেটার, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি, কর্মসংস্থান চুক্তি, রিক্রুটিং এজেন্ট (বিআরএ) এবং কোম্পানির মধ্যে চুক্তি, মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক কোটা অনুমোদন পত্রসহ সকল নথির ২ সেট তৈরি করে ১ সেট মূল এবং ১ সেট অনুলিপি হিসেবে দিতে হবে।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রী স্টিভেন সিমের সঙ্গে বৈঠকের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল তাকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানালেও সম্প্রতি ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হওয়ার পর এমন সিদ্ধান্তে উৎফুল্ল মালয়েশিয়া প্রবাসীরা।

আরবি/ এইচএম

Link copied!