বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ১৭, ২০২৫, ০৭:২২ পিএম

তসলিমা নাসরিনকে কলকাতায় ফেরানোর দাবি বিজেপি সাংসদের

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ১৭, ২০২৫, ০৭:২২ পিএম

তসলিমা নাসরিনকে কলকাতায় ফেরানোর দাবি বিজেপি সাংসদের

ছবি: সংগৃহীত

কলকাতা থেকে এক সময় ‘বিতাড়িত’ বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিনকে পুনরায় ফেরাতে চায় বিজেপি। এ লক্ষ্যে এবার রাজ্যসভায় তসলিমার হয়ে সুর চড়ালেন বিজেপি সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য।

সোমবার (১৭ মার্চ) সংসদে দাঁড়িয়ে বিজেপি নেতা বলেন, তসলিমার প্রত্যাবর্তন হোক।

বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতা তথা রাজ্যসভার সদস্য শমীক ভট্টাচার্য বলেন, বাকস্বাধীনতার স্বার্থেই তসলিমা নাসরিনকে তার ‘প্রাণের শহর’ কলকাতায় ফিরতে দেওয়া উচিত – যাতে তিনি পশ্চিমবঙ্গে বসেই বাংলায় সাহিত্যচর্চা ও লেখালেখি করতে পারেন।

প্রসঙ্গত, এই সহস্রাব্দের গোড়ার দিকে কলকাতায় বসবাস শুরু করলেও ২০০৭ সালে তসলিমা নাসরিনের বিরুদ্ধে কয়েকটি সংগঠন বিক্ষোভ দেখালে রাজ্যের তদানীন্তন বামফ্রন্ট সরকার তাকে কলকাতা ছাড়ার নির্দেশ দেয়।

তারপর থেকে তসলিমা মূলত রাজধানী দিল্লিরই বাসিন্দা, যদিও মাঝে মাঝে তিনি লম্বা সময় পশ্চিমের বিভিন্ন দেশেও কাটান।

শমীক ভট্টাচার্য রাজ্যসভায় বলেন, ২০০৭ সালে তখনকার একজন কংগ্রেস নেতার কারসাজিতেই তসলিমা নাসরিনকে রাজ্যছাড়া হতে হয়েছিল। পরে সেই নেতাকে কংগ্রেস বহিষ্কার করলে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন এবং তৃণমূল তাকে পার্লামেন্টেও পাঠায়।

পার্লামেন্টে শমীক ভট্টাচার্যের এই বক্তব্যের পর তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে তসলিমা নাসরিন এদিন একটি ফেসবুক পোস্টও দিয়েছেন।

তসলিমা সেখানে লেখেন, ‘বাংলার টানে, প্রাণের টানে যে শহরে বসবাস শুরু করেছিলাম, সেই শহর থেকে কখনও যে বিতাড়িত হবে হবে, কল্পনাও করিনি। শ্রদ্ধেয় গুরুদাস দাশগুপ্ত প্রতিবাদ করেছিলেন। তিনি দাবি জানিয়েছিলেন আমাকে যেন পশ্চিমবঙ্গে ফিরতে দেওয়া হয়। তারপর দীর্ঘ বছর কোনও রাজনীতিক আমার কলকাতায় ফেরা নিয়ে কোনও কথা বলেননি।’

তিনি আরও লেখেন, ‘জানিনা কলকাতায় শেষ পর্যন্ত আমার ফেরা হবে কি না, তবে শমীক ভট্টাচার্য যে আমার কথা মনে করেছেন, মানবাধিকারের পক্ষে দাঁড়ানোর অপরাধে নিজের জন্মভূমি থেকে নির্বাসিত আমি, বাংলায় লেখালেখি চালিয়ে যেতে হলে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি পরিবেশে বাস করা আমার জন্য যে গুরুত্বপূর্ণ, তা তিনি উপলব্ধি করেছেন বলে তাকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।’

আরবি/একে

Link copied!