শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১৬, ২০২৫, ০৭:৩৩ পিএম

ব্রহ্মোস ঘাঁটি ধ্বংসের কথা ‘স্বীকার করল’ ভারত

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১৬, ২০২৫, ০৭:৩৩ পিএম

ব্রহ্মোস ঘাঁটি ধ্বংসের কথা ‘স্বীকার করল’ ভারত

ব্রহ্মোস ঘাঁটি। ছবি- সংগৃহীত

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি ধ্বংস হওয়ার বিষয়ে এবার পরোক্ষ ‘স্বীকৃতি’ মিলেছে ভারতের পক্ষ থেকেই। ভারতের ন্যাশনাল রেডিওলজিক্যাল সেফটি ডিভিশনের (NRSD) এক ‘গোপন’ প্রতিবেদনে পাকিস্তানের দাবির সত্যতা উঠে এসেছে।

ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে শুরুতে ভারতের পক্ষ থেকে ঘটনাটি অস্বীকার করা হলেও জানা যায়, পাঞ্জাবে অবস্থিত একটি ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি ধ্বংস হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট এলাকায় রেডিয়েশন সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম সামা টিভি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ঘাঁটির আশপাশের তিন কিলোমিটার এলাকার বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি পাঁচ কিলোমিটার এলাকার মানুষদের ঘরের জানালা-দরজা বন্ধ রেখে ভেতরে অবস্থান করার পরামর্শ দেওয়া হয়।’ এ রেডিওলজিক্যাল সতর্কতা জননিরাপত্তা এবং পরিবেশ দূষণ নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ তৈরি করে।

ঘটনাটি ঘটে ১০ মে। পাকিস্তান শুরু থেকেই দাবি করে আসছিল, তাদের হামলায় ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যদিও ভারত শুরুতে এই দাবি অস্বীকার করে, কিন্তু এবার নিজ দেশের রেডিওলজিক্যাল সংস্থার রিপোর্ট সেই দাবিকে কার্যত স্বীকৃতি দিল। এতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইসলামাবাদের অবস্থান আরও জোরালো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

তবে এখন পর্যন্ত ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার বা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ ঘটনার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি। রেডিয়েশন ছড়িয়ে পড়ার মাত্রা কিংবা ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত তথ্যও প্রকাশ করা হয়নি।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সামরিক স্থাপনায় এমন ধ্বংস ও পরবর্তী সময়ে রেডিওলজিক্যাল ঝুঁকি জননিরাপত্তা ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করতে পারে। তাই এ বিষয়ে ভারতের সরকারিভাবে মুখ না খোলা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!